Israel Hamas Conflict: ইজরায়েল-হামাস সংঘাতে দু'ভাগে বিভক্ত বিশ্ব, কোন পক্ষকে সমর্থন কোন দেশের? জানুন

Published : Oct 13, 2023, 03:26 PM ISTUpdated : Oct 13, 2023, 03:27 PM IST
Gaza

সংক্ষিপ্ত

মূলত কূটনৈতিক ধারাবাহিকতা বজায় রাখতেই এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে। ভিন্ন ভিন্ন কূটনৈতিক স্বার্থ থেকেই এই সংঘাতে অবস্থান নিচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ।

ইজরায়েল-হামাস সংঘর্ষে দ্বিধাবিভক্ত গোটা বিশ্ব। একদিকে ইজরায়েলের পাশে দাঁড়ানোর কথা বলেছে আমেরিকা-সহ পশ্চিমের দেশগুলি। অন্যদিকে প্যালেস্তিনীয় সশস্ত্র সংগঠন হামাসের পক্ষে দাঁড়িয়েছে পশ্চিম এশিয়া-সহ বিশ্বের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বেশ কিছু দেশ। মূলত কূটনৈতিক ধারাবাহিকতা বজায় রাখতেই এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে। ভিন্ন ভিন্ন কূটনৈতিক স্বার্থ থেকেই এই সংঘাতে অবস্থান নিচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ।

কার পক্ষে কোন দেশ?

একদিকে ইজরায়েলের পক্ষ নিয়ে হামাস বাহিনীর নিন্দা করেছে আমেরিকা-সহ ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, ব্রিটেন এবং জার্মানি। শুধু তাই নয়, যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ইজরায়েলের পাশেও দাঁড়িয়েছে এই দেশগুলি। আমেরিকা সরসরি অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করার কথা বলেছে, অন্যদিকে ব্রিটেন ও জার্মানি কূটনৈতিক সহায়তা দেওয়ার কথা জানিয়েছে। ফরাসি প্রশাসন ফ্রান্সে প্যালেস্তাইনপন্থীদের অবস্থান, মিছিল কিংবা বিক্ষোভে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

আবার খোলাখুলিভাবে হামাসের পাশে দাঁড়িয়েছে ইরান। তবে তাঁদের বিরুদ্ধে ওঠা হামাসকে সাহায্য করার অভিযোগ অস্বীকার করেছে তেহরান। এছাড়া হামাসের পক্ষ নিয়েছে ইয়েমেন, কাতার, লেবানন, সিরিয়াও। হামাসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ইজরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমেছে সিরিয়া। উল্লেখ্য চলতি সংঘাতের জন্য ইজরায়েলকে এককভাবে দায়ী করেছে কাতার।

প্রসঙ্গত, ১২ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার ছিল ইজরায়েল বনাম হামাস যুদ্ধের ৬ষ্ঠ দিন। গাজ়া উপত্যকা জুড়ে সন্ত্রাসীদের লক্ষ্য করে নিরলস এবং সমন্বিত আক্রমণ অব্যাহত রাখল ইজরায়েলি সেনা। একেবারে ভোরবেলা থেকে শুরু করা হয়েছিল হামাস- দমন অভিযান। কয়েক ডজন ফাইটার জেট, হেলিকপ্টার গানশিপ এবং বিমান নিয়ে সুপরিকল্পিতভাবে হামলা করা হয়।

(IDF) আইডিএফ-এর প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল হামাসের সন্ত্রাসী অবকাঠামোর মূল উপাদানগুলো ভেঙে ফেলা এবং এই গোষ্ঠীর কিছু হেভিওয়েট নেতাদের নির্মূল করা। অপারেশনটি শুধুমাত্র সক্রিয় সন্ত্রাসীদেরই নয়, কমান্ড ও কন্ট্রোল সেন্টার, কৌশলগত সামরিক স্থাপনা, যুদ্ধাস্ত্র উৎপাদনের স্থান এবং নেতৃত্বদের লক্ষ্য করেও করা হয়েছে, যারা প্রথম থেকে ইজরায়েল রাষ্ট্রের উপর আক্রমণ পরিচালনা করেছিল। এদের অনেককেই নিজেদের কবজায় আনতে পেরেছে ইজরায়েল সেনা।

PREV
click me!

Recommended Stories

বিস্ফোরক বা মাদক আছে বলে সন্দেহ, লন্ডনে মহসিন নকভির গাড়ি তল্লাশি পুলিশের
LIVE NEWS UPDATE: 'ক্রিকেটের চেয়ে অন্য কোনও কিছুকে বেশি ভালোবাসি না,' বার্তা স্মৃতি মন্ধানার