করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে দীর্ঘ লকডাউনের জেরে রাজ্য়ের প্রায় সব কিছু বন্ধ করা হয়েছে। ইতিমধ্য়েই সংক্রমণের মাত্রা অনুযায়ী বিভিন্ন জোন ভাগ করা হয়েছে। গ্রীণজোনে মিলেছে বিশেষ ছাড়। তবুও এই মুহূর্তে সংক্রমণের আশঙ্কায় গ্রাহকদের বাড়িতে বাড়িতে মিটার রিডিং-এর কাজ করা স্থগিত রয়েছে। এমন অবস্থা তাহলে বিল আসবে কীকরে, এনিয়ে বিদ্যুৎ দফতর একটি পদক্ষেপ নিয়েছে।
আরও পড়ুন, লকডাউনে মাছ ধরা বন্ধ, বর্ষায় পেটুক বাঙলির পাতে ঝাঁপিয়ে আসবে এবার বড় সাইজের ভাপা ইলিশ
এই প্রসঙ্গে বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, লকডাউনের জন্য মিটার রিডিং আপাতত বন্ধ রয়েছে। কারোর বাড়িতয়ে বাড়িতে গিয়ে এই মুহূর্তে মিটার দেখা হচ্ছে না। আর তাই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎমন্ত্রী। তিনি জানিয়েছেন, আগামী দিনে যখন মিটার রিডিং সম্ভব হবে, তখন আগের বিলের অঙ্ক মিলিয়ে দেওয়া হবে। এই নিয়ে চিন্তার কোনও কারণ নেই বলে আশ্বাস বিদ্যুৎ মন্ত্রীর। বিদ্যুৎ দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে, রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন কোম্পানি গত বছরের ত্রৈমাসিকের বিদ্যুৎ খরচের পরিসংখ্যানের উপর ভিত্তি করে গড় বিল তৈরি করেছে।
আরও পড়ুন, কলকাতা পুরসভার প্রশাসক পদে ফিরহাদ ! ১৪ জনের প্রশাসক বোর্ড গঠনের সম্ভাবনা
তবে একটা আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। এক্ষেত্রে এই মাসে বিল কম আসলেও পরের মাসে বিল বেশি আসতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে তেমন সম্ভাবনা অনেকটাই কম বলে জানা গিয়েছে। বিদ্যুৎ দফতরের আধিকারিকদের কথা অনুযায়ী, বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের বিধি মতোই বিল সংক্রান্ত ব্যাপারে পদক্ষেপ করা হচ্ছে। লকডাউনের জন্যই লো এবং মিডিয়াম ভোল্টেজের গ্রাহকদের বিদ্যুৎ বিল জমা দেওয়ার সময়সীমা ১৫ মে পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।
রাজ্যে করোনা আক্রান্ত ১৪৫৬ , মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭২
করোনার থাবায় বন্ধ বাঘাযতীনের এক নার্সিংহোম, স্যানিটাইজেশনে বাঘাযতীন হাসপাতাল
কেন্দ্র বলছে ১৩৩, রাজ্য়ের হিসেবে করোনায় মৃত ৬৮
শুধু কলকাতাতেই করোনা আক্রান্ত ৭০০, মহানগরকে ঘিরে ঘুম ছুটছে রাজ্য়বাসীর
করোনা উপসর্গ সহ মিজোরামের বাসিন্দার মৃত্য়ু হল কলকাতায়, ক্যানসারের জন্য় তিনি ছিলেন চিকিৎসাধীন
রাজ্যে করোনায় মৃত্যুর হারে দেশের শীর্ষে পশ্চিমবঙ্গ, বলছে কেন্দ্রের টিম
রোগী ফেলে পালাতে পারল না অ্যাম্বুল্যান্স, পিপিই পরা স্বাস্থ্য়কর্মীদেরকে তীব্র প্রতিবাদ নাকতলাবাসীর