এক গ্লাস দুধ খেলেই কমবে ওজন, জানুন গ্লাস ভর্তি দুধের পাঁচটি উপকারিতা

বিশেষজ্ঞরা বলছেব দুধের উপকারিতা অনেক।য যারমধ্যে রয়েছে ত্বকের জেল্লা। পাশাপাশি দুধে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস থাকে। যা নারী পুরুষ নির্বিশেষে সকলেরই স্বাস্থ্যের জন্য খুবই জরুরি।

Web Desk - ANB | Published : Jan 29, 2023 6:30 PM IST

দুধ না খেলে হবে না ভাল ছেলে-- চন্দ্রবিন্দুর এই গান খানিকটা বদলে নিতে হবে। বলা যেতে পারে দুধ না খেলে পাবে না ভাল ত্বক। বিশেষজ্ঞরা বলছেব দুধের উপকারিতা অনেক।য যারমধ্যে রয়েছে ত্বকের জেল্লা। পাশাপাশি দুধে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস থাকে। যা নারী পুরুষ নির্বিশেষে সকলেরই স্বাস্থ্যের জন্য খুবই জরুরি। প্রতিদিন অন্তত একগ্লাস দুধ পান করা জরুরি। হাড় আর দাঁতের পাশাপাশি শরীরের জন্য দারুণ কাজ করে এক গ্লাস দুধ।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নির্দেশিকা অনুযায়ী প্রাপ্ত বয়স্কদের প্রতিদিন তিন কাপ বা ৭৩২ মিলিলিটার দুধ পান করা উচিৎ।

দুধের উপকারিতা

ক্যালসিয়ামের দারুণ উৎস

দুধ বা দুগ্ধজাত ক্যালসিয়ামের দারুণ উৎস। এককাপ দুধে ৩০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম তাকে। প্রতিদিন দুই থেকে তিনটি দুধের তৈরি খাবার খেতেই পারেন। হাড়ের পুষ্টি যোগায়। দুধের তৈরি খাবারও কিন্তু তরল দুধের মতই উপকারী।

স্থূলতা কমায়

যারা কম চর্বিযুক্ত দুধ পান করেন তাদের অ্যাডিপোসিটি হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে যা আরও স্থূলতা প্রতিরোধে সহায়তা করে। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে যেসব শিশুরা নিয়মিত দুধ পান করেন তাদের মোটা হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৪০ শতাংশ কম থাকে।

স্বাস্থ্যকর দাঁত

দুধে ক্যালসিয়াম থাকে , যা দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি। দুধপান দাঁতকে শক্তিশালী করে। দুধে নিরপেক্ষ পিএইচ ব্যাকটেরিয়া থাকে। সেটিও দাঁতের জন্য জরুরি। দুধে প্রচুর পরিনাণে ফসফরাস থাকে। যা দাঁতের এনামেল ঠিক রাখতে সাহায্য করে।

গ্যাস অম্বল প্রতিরোধ

গ্যাস বা অম্বলের জন্য দুধ খুবই উপকারী। গ্যাসট্রাইটিসের রোগীরা নিয়মিত ঠান্ডা দুধ পান করতে পারেন। তাহলে পেটের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন। দুধ অ্যাসিড শোষণ করতে পারে।

ত্বকের জেল্লা

ত্বকের জন্য দুধ খুবই উপকারী। এটি ফেসওয়াসের কাজ করে। নিয়মিত ত্বকে ১৫ মিনিট দুধ লাগিয়ে তারপর ধুয়ে ফেলুন। এভাবে টানা এক মাস করলেই ফল পাবেন হাতেনাতে। দুধের ক্রিম ত্বকের জেল্লা বাড়ায়।

চিকিৎসকরা প্রতিদিন দুধ পান করার কথা বলেন। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াও জরুরি। কারণ দুধের কারণে অনেক সময় ডায়েরিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য হয়।

Share this article
click me!