ফল, শাকসবজি, শস্যদানা, দুগ্ধজাত খাবার থেকে প্রাকৃতিকভাবে মিষ্টি পাওয়া যায়। অর্থাৎ এই ধরনের কার্বোহাইড্রেট খাবার থেকে চিনি আমাদের শরীরে প্রাকৃতিকভাবেই প্রবেশ করে। প্রোটিন, অন্যান্য পুষ্টি উপাদানের সাথে উপরে উল্লেখিত খাবার খাওয়া দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এই খাবারগুলি আমাদের শরীর ধীরে ধীরে হজম করে, ফলে এতে থাকা প্রাকৃতিক চিনি কোষে ধীরে ধীরে পৌঁছে স্থায়ী শক্তি যোগায়।
শাকসবজি, ফলমূল, শস্যদানা খাওয়া ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, দাঁতের সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি কমায়। কৃত্রিম চিনিযুক্ত খাবার খাওয়া কালক্রমে বড় ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যার সৃষ্টি করে। এই বিষয়ে অজ্ঞতার কারণে বেশিরভাগ মানুষ অতিরিক্ত চিনি খেয়ে ফেলেন। উদাহরণস্বরূপ, ফলের রস, কোমল পানীয়, বিস্কুট, কেক, মিষ্টি মেশানো দুগ্ধজাত খাবার, আইসক্রিম ইত্যাদিতে কৃত্রিম চিনির পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। এটি স্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে।