Cholesterol কমাতে এই ফলই যথেষ্ট! রোজ খেলেই সপ্তাহের মধ্যেই তফাত বুঝতে পারবেন
খেজুরে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাসের মতো পুষ্টি উপাদান থাকায় এই শুকনো ফলকে শীতকালীন ফল বলা হয়। এটি খেলে রক্ত বাড়ে, হৃৎপিণ্ড ও মস্তিষ্কেও শক্তি জোগায়। তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক এই ঋতুতে এটি খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা কী এবং দিনে কতটা খাওয়া উচিত?
খেজুর এই সমস্যায় উপকারী:
পরিপাকতন্ত্রকে ঠিক রাখে: খেজুর খেলে পরিপাকতন্ত্র সুস্থ থাকে, কারণ এতে দ্রবণীয় ফাইবার যেমন প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়, তেমনি অ্যামাইনো অ্যাসিডও এতে পাওয়া যায়।
খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে: খেজুরে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ও সোডিয়ামের পরিমাণ কম থাকায় এটি শরীরের স্নায়ুতন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। খেজুর শরীরে এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কম রেখে আপনার হৃদয়ের স্বাস্থ্য রক্ষা করে।
শক্তিতে ভরপুর: খেজুরের রয়েছে শরীরে শক্তি জোগানোর এক আশ্চর্য ক্ষমতা। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক শর্করা যেমন গ্লুকোজ, সুক্রোজ রয়েছে। আপনি যদি দুধের সাথে খেজুর নেন তবে এটি আপনার জন্য খুব উপকারী হবে।
গর্ভবতী নারীদের জন্য উপকারী: গর্ভবতী নারীদের নানা ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয় খেজুর। এতে রক্তক্ষরণ কম হয়।
ওজন বাড়ায়: ওজন বেড়ে যাওয়ায় কষ্ট পেলে খেজুর খান, কারণ এতে উপস্থিত উপাদান ওজন বাড়াতে সহায়ক। এটি অ্যালকোহল পান করার ফলে শরীরের ক্ষতি এড়াতেও ব্যবহৃত হয়।
কখন এবং কীভাবে খাবেন?
খেজুর সারারাত জলে ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে খালি পেটে এটি পান করুন। খালি পেটে খাওয়া আপনাকে সারাদিন এনার্জেটিক বোধ করাবে। দিনে ৩ থেকে ৪টি খেজুর খেতে পারেন।