সুতরাং, প্রতিদিন দুপুরের খাবারে দই অন্তর্ভুক্ত করলে এই বহুবিধ স্বাস্থ্য সুবিধা পাওয়া যায়, যা সামগ্রিক সুস্থতায় অবদান রাখে এবং সুষম খাদ্যতালিকাকে সমর্থন করে। তবে যাদের ল্যাকটোজ অসহিষ্ণুতা বা দুধের অ্যা লার্জি আছে তাদের অবশ্যই দই খাওয়া উচিত নয়। তারা বাদাম বা নারকেল দইয়ের মতো উদ্ভিদ-ভিত্তিক বিকল্পগুলি বিবেচনা করতে পারেন। এছাড়াও, কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা আছে যাদের দই খাওয়া উচিত নয়। কারা দই খাবেন না তা এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে।
গেঁটে বাত
গেঁটে বাত রোগীদের দই খাওয়া উচিত নয়। হাড়ের জন্য প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম এতে থাকলেও, গেঁটে বাতে এটি ব্যথা বাড়িয়ে তুলতে পারে। তারা বিকল্প হিসেবে ছানা ব্যবহার করতে পারেন।
অ্যাজমা
আপনার যদি অ্যাজমা থাকে, তাহলে আপনার খাদ্যতালিকায় দই অন্তর্ভুক্ত করা উচিত নয়, কারণ দুগ্ধজাত খাবার অ্যাজমার প্রকোপ বাড়িয়ে তুলতে পারে।
শ্বেতী
আপনার যদি শ্বেতী বা অতিরিক্ত সাদা দাগের সমস্যা থাকে, তাহলে দই খাওয়া উচিত নয়। এটি সমস্যা আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।
উচ্চ কোলেস্টেরল
উচ্চ পরিমাণে ফ্যাটযুক্ত ফুল-ফ্যাট দই খেলে এর মাত্রা আরও বেড়ে যেতে পারে। তবে, দইয়ের বিকল্প হিসেবে, আপনি ছানা খেতে পারেন।
কোষ্ঠকাঠিন্য
যদিও দই অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, তবে আপনার যদি গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য, পেট ফাঁপা হওয়ার মতো হজমের সমস্যা থাকে, তাহলে দই খাওয়া উচিত নয়। এটি সমস্যা আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।