12 Sex Pose: বিছানায় এই ১২ 'সেক্স পোজ' যা আপনাকে দিতে পারে অপার সুখের আমেজ

কীভাবে করবেন-- বিছানায় পিঠ দিয়ে শুয়ে পড়তে হবে পুরুষ সঙ্গীকে। আর সঙ্গিনীকে উপরে বসতে দিতে হবে। এবার পুরুষসঙ্গীকে পুরুষাঙ্গকে সঙ্গিনীর যোনীতে ঢুকিয়ে দিতে হবে আস্তে। আর সঙ্গিনীকে এবার পুরুষাঙ্গকে যোনিতে রেখেই একটু করে উপরে এবং নিচে নামতে হবে।

সঙ্গিনীকে পাশ ফিরে শোবে। এবার তাঁকে পিছন থেকে পাশ ফিরে জাপটে ধরতে হবে। আর পিছনে পায়ের ফাঁক দিয়ে যোনিতে পুরুষাঙ্গ প্রবেশ করাতে হবে। পুরুষসঙ্গীকে আস্তে আস্তে পুরুষাঙ্গকে যোনিতে ঢোকানো এবং বের করার প্রক্রিয়া জারি রাখতে হবে। দেখতে হবে যাতে পুরোপুরি পুরুষাঙ্গ না বেরিয়ে আসে। এরপর আস্তে আস্তে গতি বাড়াতে হবে, যতক্ষণ সঙ্গিনীর শীৎকার আসছে ততক্ষণ এটা চালিয়ে যান।

এতে সঙ্গিনীকে পিঠ দিয়ে বিছানায় শুতে হবে। শুয়ে সামান্য একটি ডান দিকে কাত হতে হবে। এবার পুরুষসঙ্গী সঙ্গিনীর উপরে নিজেকে স্থাপন করবে এবং হাত দিয়ে জাপটে ধরবে। সঙ্গিনীকে তাঁর ডান পা হাঁটু থেকে মুড়ে নিয়ে পুরুষসঙ্গীর পশ্চাদদেশের পাশে বা উপরে রাখতে হবে। এতে যোনিস্থল উন্মুক্ত হবে। এবার পুরুষাঙ্গকে যোনিতে প্রবেশ করাতে হবে এবং ধীরে ধীরে তা বাইরে বের করা এবং ঢোকানোর প্রক্রিয়া জারি রাখতে হবে- যাতে যোনি ও পুরুষাঙ্গের ঘর্ষণ খুব ভালো হয় সেদিকে পুরুষসঙ্গীকে নজর রাখতে হবে।

পুরুষ সঙ্গী আগে বিছানায় হাঁটু গেড়ে বসুন। এরপর সঙ্গিনীকে নিজের হাঁটুর উপরে বসিয়ে নিন। সঙ্গিনীর পা দুই দিক দিয়ে সঙ্গীর কোমরকে বেস্টন করতে হবে। এরপর পুরুষাঙ্গকে যোনির মধ্যে স্থাপন করতে হবে। আর দুজনেই দুজনের কোমর দিয়ে একে অপরের দিকে যোনি এবং পুরুষাঙ্গকে সঞ্চালিত করতে হবে।

সঙ্গিনীকে বিছানায় শুতে হবে। পিঠটা যেন বিছানার উপরে থাকে। এরপর পুরুষসঙ্গীকে সঙ্গিনীর উপরে স্থাপন হতে হবে এবং পরুষাঙ্গ দিয়ে যোনির চারপাশে আলতো করে বোলাতে হবে। এক্ষেত্রে কোনওভাবেই পুরুষাঙ্গ যেন যোনির একদম ভিতরে না প্রবেশ করে। তাহলে এই যৌনক্রীড়ার মজা শেষ হয়ে যাবে।

সঙ্গিনীকে বিছানা শুইয়ে দিতে হবে। এরপর তাপ থাইয়ের নিচে পুরুষ সঙ্গীকে শুতে হবে। সঙ্গিনীর পা দুটো এক্ষেত্রে পুরুষসঙ্গীর পেটের উপর দিয়ে যেতে হবে। পুরুষাঙ্গকে এরপর যোনিতে হালকা করে স্থাপন করতে হবে। এরপর পুরুষসঙ্গী হালকা করে চাপ দিয়ে পুরুষাঙ্গকে যোনিতে সঞ্চালিত করার ক্রিয়া শুরু করবেন।

এক্ষেত্রে সঙ্গিনীকে বিছানায় উপুড় হয়ে শুয়ে পড়তে হবে। পুরুষসঙ্গী পিছন থেকে সঙ্গিনীর উপর নিজেকে স্থাপন করবেন। পুরুষাঙ্গকে এরপর পিছন থেকে যোনিতে স্থাপন করতে হবে।

অনেকটা কাউগার্ল পজিশন-এর মতো। সঙ্গীর উপরে বসতে হবে সঙ্গিনীকে। এরপর সঙ্গিনীকে তার বুকটা সঙ্গীর বুকের উপর ঝুকিয়ে রাখতে হবে। সঙ্গিনীকে এক্ষেত্রে এমনভাবে বসতে হবে যাতে যোনির ভিতরে সরাসরি পুরুষাঙ্গ ঢুকে যায়।

অনেকটা সিংহাসনে বসার মতো পোজ। সঙ্গীকে চেয়ারের উপর বসতে হবে। সঙ্গিনীকে পুরুষসঙ্গীর কোলের উপর বসতে হবে। সঙ্গিনীকে তার দুই হাত পুরুষসঙ্গীর থাই-এর উপর রাখতে হবে। এই বসাটা এমনভাবে হতে হবে যাতে যোনির ভিতরে পুরুষাঙ্গ স্থাপন হয়। এরপর ধীরে ধীরে যোনিতে পুরুষাঙ্গকে সঞ্চালিত করতে হবে।

এখানে সঙ্গিনীকে পিঠ দিয়ে বিছানায় শুতে হবে। মাথাটা যেন একটা উঁচু স্থানে স্থাপন করা থাকে। কারণ এই যৌনক্রীড়ায় প্রবল শক্তি এবং ঝাঁকুনির সম্ভাবনা থাকে। তাই যে কোনও মুহূর্তে সঙ্গিনীর অবস্থান বিচ্যুত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সঙ্গিনীকে দুই পা-কে হাঁটুর কাছ থেকে ভাঁজ করে দুই পাশের দিকে একটু শূন্যে রাখতে হবে। এরপর সঙ্গী তার পরুষাঙ্গতে যোনিতে স্থাপন করবে। সুবিধার্থে সঙ্গিনীকে তার পাদুটো পুরুষসঙ্গীর শরীরের সঙ্গে সাটিয়ে রাখতে পারেন।

এক্ষেত্রে সঙ্গিনীকে তার কোমর থেকে মাথা পর্যন্ত বিছানায় রাখতে শুইয়ে রাখতে হবে। আর সঙ্গীকে বিছানার একদম ধারে সঙ্গিনীর পাদুটোকে নিজের শরীরের দুই পাশে নিয়ে যোনিতে পুরুষাঙ্গকে স্থাপন করতে হবে। এরপর তা ধীরে ধীরে সঞ্চালিত করতে হবে।

এক্ষেত্রে সঙ্গিনীকে পিঠ ফিরে বিছানায় শুইয়ে পড়তে হবে। এরপর পুরুষসঙ্গী সঙ্গিনীর দুই-পায়ের মাঝে নিজেকে হাঁটুগেড়ে স্থাপন করবে এবং পুরুষাঙ্গকে যোনি প্রবেশ করাবে। হাঁটুগেড়ে বসে পরুষসঙ্গী যতটা পারবে শরীরকে সোজা রাখবে। এর হাঁটুর উপর মূল জোর দিয়ে থাই এবং পা-এর মধ্যে গ্যাপ রাখতে পারলে ভালো। এতে যোনিতে পুরুষাঙ্গের পেনিট্রেশন ভালো হয়।