অতিরিক্ত কাজ করলেই শরীর ক্লান্ত লাগছে। মাথা ঘুরছে। চোখের দৃষ্টিশক্তিও ক্রমশ কমছে। এই ধরনের সমস্যা নিয়ে আমরা প্রত্যেকেই জেরবার। সারাদিনের অক্লান্ত পরিশ্রমের পর শরীর যেন আর দিচ্ছে না। আর তখনই আমরা ভরসা করি ওষুধের উপর। শরীরে কিছু হোক না হোক ওষুধ যেন মাস্ট। ওষুধ খেলেই শরীর সুস্থ। এবার থেকে ওষুধ ভুলে ঘরোয়া টোটকায় ভরসা রাখুন। জানেন কি, সামান্য কলমি শাকেই রয়েছে হাজারো সমস্যার সমাধান। দামেই যেন কম তেমনই সারবছরই এই শাক বাজারে পাওয়া যায়। দামে কম পুষ্টিগুণে ভরপুর এই শাকের উপকারিতা জানলে অবাক হবেন ।
হজমে সহায়ক
কলমি শাক আঁশ জাতীয় খাবার যা খেলে হজম ভাল হয়। তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কলমি শাক রাখুন।
চোখ ভাল রাখে
চোখে আবছা দেখছেন। মাঝেমধ্যেই ঝাপসা লাগছে। চোখের দৃষ্টিশক্তি প্রখর রাখতে সস্তার কলমি শাক নিয়মত পাতে রাখুন।
শারীরিক দুর্বলতা কমায়
শরীর দুর্বল হয়ে পড়লে এই শাক আজ থেকেই খাওয়া শুরু করুন। শরীরের দুর্বলতা ঠিক করার জন্। এই শাক খুবই উপকারী।
হাড় শক্ত করে
কলমি শাকের মধ্যে ক্যালসিয়াম রয়েছে যা হাড়কে মজবুত করে।
বসন্ত রোগে
এই সময়টাতেও বসন্ত রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বসন্ত রোগের প্রতিষেধক হিসেবে এই শাক খুবই উপকারী।
মহিলাদের শারীরিক সমস্যা
মহিলাদের শারীরিক সমস্যা দূর করতে জুড়ি মেলা ভার কলমি শাকের।
রক্তশূন্যতায়
কলমি শাকে আয়রন বেশি থাকায় রক্তশূন্যতায় খুবই উপকারী।
রোগ প্রতিরোধক
কলমি শাকে ভিটামিন সি থাকে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।