বৈশাখ পূর্ণিমা বুদ্ধ পূর্ণিমা নামেও পরিচিত। এই দিনে অনেক কিছু দান ও প্রতিকার করলে শুভ ফল পাওয়া যায়। জীবনে উন্নতি করতে হলে পূর্বপুরুষের আশীর্বাদ প্রয়োজন। এ জন্য এই ব্যবস্থাগুলো করতে পারেন।
হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, মাসটি পূর্ণিমা দিনে শেষ হয়। পূর্ণিমার একটি বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। এই দিনটি গঙ্গা স্নান এবং দাতব্য কাজের জন্য শুভ বলে মনে করা হয়। এখন ২৩ মে বৈশাখ মাসের পূর্ণিমা। বৈশাখ পূর্ণিমা বুদ্ধ পূর্ণিমা নামেও পরিচিত। এই দিনে অনেক কিছু দান ও প্রতিকার করলে শুভ ফল পাওয়া যায়। জীবনে উন্নতি করতে হলে পূর্বপুরুষের আশীর্বাদ প্রয়োজন। এ জন্য এই ব্যবস্থাগুলো করতে পারেন।
বুদ্ধ পূর্ণিমায় করুন এই প্রতিকারগুলো
- পূর্ণিমার দিনে গঙ্গা স্নান করা উচিত। গঙ্গাস্নানে যেতে না পারলে ঘরে বসেই গঙ্গাজল যোগ করে স্নান করুন।
- বুদ্ধ পূর্ণিমার দিন পবিত্র নদীতে স্নান করার পর অভাবীকে দান করতে হবে। এতে করে পিতৃপুরুষের আশীর্বাদ পাওয়া যায়
- পূর্বপুরুষের আশীর্বাদ ও ভগবান বিষ্ণুর আশীর্বাদ পেতে হলে পাখা, জল ভর্তি কলস, হলুদ কাপড়, চপ্পল ও ছাতা ইত্যাদি দান করতে হবে।
এই দিনে, অভাবীকে খাওয়ানো, শস্য, ফল ইত্যাদি দান করাও শুভ। এতে পূর্বপুরুষরা খুশি হন।
- পূর্ণিমায় পিতৃপুরুষের আশীর্বাদ পেতে হলে ভগবান বিষ্ণু, মা লক্ষ্মী ও তুলসী গাছের পুজো করা উচিত। ভগবানের পূজার পর ভগবানকে অন্ন নিবেদন করুন।
- বৈশাখ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে ভগবান বুদ্ধের পূজা করা উচিত। এই দিনে গৌতম বুদ্ধ জন্মগ্রহণ করেন।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।