Mahashivratri 2024: শিবের আশীর্বাদে পুরণ হবে মনের ইচ্ছে, মহাশিবরাত্রির দিনে যদি পালন করেন ১০টি নিয়ম

Published : Mar 05, 2024, 11:19 PM IST
Hit Film Bhajans of Lord Shiva

সংক্ষিপ্ত

শিবপুরাণ অনুযায়ী ভোলেনাথ নিজেই বলেছিলেন, শিবরাত্রির তিথিতে তিনি ভক্তদের মনের ইচ্ছে পুরণ করেন। 

চলতি সপ্তাহের শেষের দিকেই মহাশিবরাত্রি। শুক্রবার সন্ধ্যে থেকে শনিবার বিকেল পর্যন্ত থাকবে শিবরাত্রিরের তিথি। হিন্দুশাস্ত্র অনুযায়ী শিবের আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য এই বিশেষ দিনে শিবপুজোর করা উচিৎ। তাতে মহাদেবের আশীর্বাদে মনের ইচ্ছে পুরণ হয়। শিবপুরাণ অনুযায়ী ভোলেনাথ নিজেই বলেছিলেন, শিবরাত্রির তিথিতে তিনি ভক্তদের মনের ইচ্ছে পুরণ করেন। হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী শিবরাত্রির তিথিতে এই কাজগুলি করলে শঙ্কর মহাদেবের আশীর্বাদ পাওয়া যায়।

মহাশিবরাত্রিরে এই কাজগুলি অবশ্যই করুণঃ

  1. মহাশিবরাত্রি তিথিতে অবশ্যই উপবাস করবেন। এটি খুবই শুভ
  2. মহাশিবরাত্রি তিথিতে অবশ্যই শিবের রুদ্রাভিষেক করুন।
  3. শিবপুজো নিজেই করুণ, কোনও ব্রাহ্মণ বা পুরোহিত ডাকার প্রয়োজন নেই।
  4. মহাশিবরাত্রির দিনে মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র অবশ্যই জপ করুনন।
  5. বেলপাতা আর ধুতরা ফুল অবশ্যই শিবঠাকুরকে অবশ্যই নিবেদন করুন। এটি শিবঠাকুরের খুব প্রিয়।
  6. মহাশিবরাত্রি তিথিতে অবশ্যই বাড়িতে ধূপ আর ধূনো জ্বালবেন। এই গন্ধ মহাদেবের প্রিয়
  7. মহাশিবরাত্রির দিনে ১০৮ বার শিবের নাম জপ করুন, 'ঔঁ নমঃ শিবায়'
  8. শিবঠাকুরের পাশাপাশি এদিন পার্বতীরও পুজো করুন।
  9. মহাশিবরাত্রি তিথিতে রাতজেগে শিবের নাম স্মরণ করুণ
  10. মবাশিবরাত্রি তিথিতে শান্ত হয়ে থাকুন। ঝগড়া করবেন না। শিবঠাকুর কিন্তু শান্ত পরিবেশ পছন্দ করেন।

শিবলিঙ্গে নিবেদন করার পর সেই বেলপাতা যদি আপনি নিজের হাতে তুলে নেন তাহলে বেলপাতার পজেটিভ এনার্জি আপনার শরীরে সক্রিয় হবে। প্রাচীন বিশ্বাস অনুযায়ী পুজোয় নিবেদন করা বেলপাতায় দীর্ঘক্ষণ পর্যন্ত থাকে। তাই শিবরাত্রির দিনে বেলপাতা নিজের কাছে রাখুন। বাস্তু টিপস অনুযায়ী নিজের শার্টের পকেটে শিবপুজোর নিবেদন করা বেলপাতা রাখতে পারেন। মহিলারা পার্সে বেলপাতা রাখতে পারেন। তাতে পজেটিভ এনার্জি আপনার শরীরে সক্রিয় হবে।

 

PREV
click me!

Recommended Stories

Durga Puja 2025: সঙ্ঘাতির 'দ্বৈত দুর্গা' থিমে বাংলার দুর্গা এবং শেরাওয়ালি মাতা, বিষয়টা ঠিক কী?
Durga Puja 2025: দুর্গাপুজোয় চাঙ্গা রাজ্যের অর্থনীতি? ১০-১৫% বৃদ্ধির সম্ভাবনা, আনুমানিক ৪৬,০০০-৫০,০০০ কোটি টাকা