Wrath of Devi Lakshmi: এই কাজগুলি করলে পরিবারে আসে অশান্তির কালো ছায়া, বিদায় নেন মা লক্ষ্মী

Published : Sep 13, 2023, 11:21 PM IST
Maa Lakshmi

সংক্ষিপ্ত

অনেক সময় আমরা অজান্তেই দেবী লক্ষ্মীকে ক্রোধিত করি। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, আমাদের অনেক কাজের কারণে দেবী লক্ষ্মী ক্রুদ্ধ হন এবং তিনি আমাদের বাড়িতে প্রবেশ করেন না।

হিন্দু ধর্মে মা লক্ষ্মীকে সম্পদ ও সমৃদ্ধির দেবী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। মা লক্ষ্মী খুশি থাকলে জীবনে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি আসে। কিন্তু মা লক্ষ্মী যদি আমাদের উপর ক্রুদ্ধ হন তাহলে জীবনে হাজারো সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে যার জীবন থেকে লক্ষ্মী চলে গেছে, অশান্তি ও দারিদ্রতা তাকে কখনো ছাড়ে না।

অনেক সময় আমরা অজান্তেই দেবী লক্ষ্মীকে ক্রোধিত করি। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, আমাদের অনেক কাজের কারণে দেবী লক্ষ্মী ক্রুদ্ধ হন এবং তিনি আমাদের বাড়িতে প্রবেশ করেন না। জ্যোতিষশাস্ত্রে দেবী লক্ষ্মীর অসন্তুষ্টির অনেক কারণ উল্লেখ করা হয়েছে। তাহলে জেনে নেওয়া যাক কোন কারণে লক্ষ্মী আমাদের ঘর ছেড়ে চলে যান।

১. যারা সূর্যোদয়ের পরে ঘুম থেকে ওঠেন তাদের ওপর দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদ থাকে না। তাই সবসময় ভোরে বিছানা থেকে উঠুন।

২. দুপুরে যারা ঘুমায় তাদের প্রতি মা লক্ষ্মী ক্রুদ্ধ থাকেন। তার পা কখনোই সেই পরিবারে পড়ে না।

৩. নোংরা আবর্জনা থাকে এমন বাড়িতে দেবী লক্ষ্মী কখনও প্রবেশ করেন না। অতএব, আপনি যদি আপনার বাড়িতে দেবী লক্ষ্মী আনতে চান, তবে ঘর পরিষ্কার রাখুন।

৪. যারা খাবার নষ্ট করে তাদের উপর দেবী ক্রুদ্ধ হন। মনে রাখবেন খাদ্যের অপচয় লক্ষ্মী ও অন্নপূর্ণার অপমান। দারিদ্র ও ক্ষুধা সেই পরিবারকে ঘিরে রেখেছে।

৫. কাউকে কখনো লবণ বা নুন দেবেন না। সন্ধ্যার পর কাউকে টক খাবার দেবেন না। অন্যথায় মা লক্ষ্মী রাগ করে সেই পরিবার ছেড়ে চলে যান।

৬. সন্ধ্যার পর কখনই ঘর ঝাড়ু দেওয়া উচিত নয়। লক্ষ্মী রেগে গেলেন। কথিত আছে, যে ব্যক্তি সন্ধ্যার পর বাড়ি ঝাড়ু দেয়, তার পরিবার থেকে মা লক্ষ্মীও সৌভাগ্যকে সঙ্গে নিয়ে যায়।

৭. সন্ধ্যায় বাড়ির প্রধান প্রবেশদ্বারে ভুল করেও কখনও বসবেন না। বিশেষ করে দরজার সামনে। এর ফলে দেবী লক্ষ্মী কখনই আপনার ঘরে প্রবেশ করবেন না।

PREV
click me!

Recommended Stories

Durga Puja 2025: সঙ্ঘাতির 'দ্বৈত দুর্গা' থিমে বাংলার দুর্গা এবং শেরাওয়ালি মাতা, বিষয়টা ঠিক কী?
Durga Puja 2025: দুর্গাপুজোয় চাঙ্গা রাজ্যের অর্থনীতি? ১০-১৫% বৃদ্ধির সম্ভাবনা, আনুমানিক ৪৬,০০০-৫০,০০০ কোটি টাকা