বাঙালির শীতকাল মানেই পিঠে পুলি। আগে শীতে গুড় আর পিঠের গন্ধে ম ম করত সকলের বাড়ি। এখন সময় বদলেছে, অধিকাংশর বাড়িতেই এখন পিঠে হয়না। ভোজন রসিক বাঙালির তবে শীতকাল পিঠে ছাড়া চলে না।
বাঙালির শীতকাল মানেই পিঠে পুলি। আগে শীতে গুড় আর পিঠের গন্ধে ম ম করত সকলের বাড়ি। পৌষ সংক্রান্তিতে সকলের বাড়িতেই তৈরি হত রকমারি পিঠে। এখন তবে সময় বদলেছে, অধিকাংশর বাড়িতেই এখন পিঠে হয়না। ভোজন রসিক বাঙালির তবে শীতকাল পিঠে ছাড়া চলে না। এখন তাই রেডিমেড পিঠে পুলিতেই ভরসা সকলের। শুক্রবার ছিল পৌষ সংক্রান্তি, এদিন পিঠের চাহিদা ছিল তুঙ্গে। শীতে পিঠে পুলি খেতে এদিন দোকানেই ভিড় জমান বাঙালিরা। সাধ্যের মধ্যেই মিলছে এখন এইসব মিষ্টি। হাওড়ার এক মিষ্টির দোকানে মিলছে এই রকমারি পিঠে। বিক্রেতা অভিজিৎ দাস জানাচ্ছেন, গত কয়েক বছরে বেড়েছে এই রেডিমেড পিঠের চাহিদা। এখনকার মানুষের হাতে বেশি সময় নেই, মানুষ ক্রমশ ব্যস্ত হয়ে পড়ছে। ব্যস্ত জীবনে সময় বাঁচাতেই ক্রমশ পিঠেপুলির জন্য তারা দোকানমুখী হচ্ছে।