কথিত আছে যে, শ্রী কৃষ্ণ রঙদোল শুরু করেছিলেন তার গোপীদের সঙ্গে। এই কারণেই হোলি উৎসব এখনও ব্রজে অন্যভাবে পালিত হয়। ন্যাড়া পোড়া বা হোলিকা দহন প্রতি বছর ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে পালন করা হয়।
কথিত আছে যে, শ্রী কৃষ্ণ (Krishna) রঙদোল শুরু করেছিলেন তার গোপীদের সঙ্গে। এই কারণেই হোলি (Holi festival) উৎসব এখনও ব্রজে অন্যভাবে পালিত হয়। ন্যাড়া পোড়া বা হোলিকা দহন প্রতি বছর ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে পালন করা হয়। হোলিকা দহনকে মন্দের ওপর ভালোর জয়ের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এর পরের দিন রং ও আবির দিয়ে হোলি খেলা হয়। এখানে বিভিন্ন ধরনের হোলি খেলা হয় যেমন লাড্ডু হোলি, ফুলের হোলি, লাঠমার হোলি, রঙের হোলি ইত্যাদি। আসলে এই রঙগুলি আপনার একঘেয়ে জীবনে উত্সাহ পূর্ণ করতে এবং মানুষের মধ্যে ইতিবাচক অনুভূতি আনতে কাজ করে। লাল রঙকে ভালোবাসার প্রতীক এবং সবুজ রঙকে সমৃদ্ধির সূচক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। হলুদ রংকে শুভ এবং নীল রংকে শ্রীকৃষ্ণের রঙ হিসেবে ধরা হয়। এভাবে রং দিয়ে হোলি খেললে আমাদের মন আনন্দে ভরে ওঠে। ব্রজের হোলি এখনও সারা বিশ্বে বিখ্যাত। এটি রাধাকৃষ্ণের প্রকৃত প্রেমের প্রতীক হিসাবে পালিত হয়।