মাটি বাঁচাও আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল। এই আন্দোলন ১০০ দিন পূর্ণ করায় তিনি খুশি হয়েছেন। জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ রীতিমত সাড়া দিচ্ছে। তাই এই সাফল্য।
চলতি বছরই মাটি বাঁচাও আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল। এই আন্দোলন ১০০ দিন পূর্ণ করায় তিনি খুশি হয়েছেন। জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ রীতিমত সাড়া দিচ্ছে। তাই এই সাফল্য। বিশ্বের অনেক দেশই এই কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। আফ্রিকার দেশগুলিতে যথেষ্ট সাড়া পেয়েছেন বলেও জানিয়েছেন সদগুরু। কৃষিমন্ত্রী ও পরিবেশমন্ত্রীর সঙ্গেও কথা বলেছেন- তাঁদের সাহায্য পেয়েছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। সদগুরু জানিয়েছেন, কাবেরী কলিং কর্মসূচি চলকালীন মাটি বাঁচাও কর্মসূচির কথা মাথায় আসে তাঁর। তিনি আরও বলেছেন যখন এই কর্মসূচি শুরু করেন তখন অনেকেই বিশ্বাস করতে চাইত না যে মাটি শেষ হয়ে যেতে পারে। দীর্ঘ প্রচার আর পরিকল্পনার মাধ্যমেই এই কর্মসূচি সফল হয়েছে। তিনি বলেন জলবায়ু পরিবর্তন মানে এখনও অনেকের কাছে অক্সিজেনের সংকট। কিন্তু তাতে য়ে মাটিও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তা অনেকেই খেয়াল করে না। কিন্তু আগামী দিনে মাটিরও যে প্রয়োজনিয়তা রয়েছে তা বোঝাতে হয়েছে। মাটিরও অনেক ধরন রয়েছে। মাটি বাঁচাও আন্দোলনের সঙ্গেই জড়িয়ে রয়েছে বনভূমি ও নদী সংকরক্ষণও।
সদগুরু জানিয়েছেন, মাটি বাঁচাও কর্মসূচির জন্য তিনি বিশ্বের একাধিক দেশ ভ্রমণ করেছিলেন। সেক্ষেত্রে তাঁর অভিজ্ঞতা হল- বড় দেশগুলির এক্ষেত্রে নিজস্ব পরিকল্পনা রয়েছে। কিন্তু ছোট দেশ বা আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া দেশগুলি তাঁর কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। তিনি বলেন মাটি বাঁচাও আন্দোলেনের শুরুর দিকে একাধিক সমস্যা ছিল। একাধিক কর্পোরেট সংস্থাগুলি তেমনভাবে বিরোধীতা করেনি। কারণ মাটি সকলের প্রয়োজন রয়েছে। আরও বলেন জৈব সামগ্রী যদি মাটিতে ব্যবহার করা যায় তাহলে মাটি রক্ষা করা যাবে। রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমানোর বিষয়েই প্রচার করছেন তিনি।