কৃত্রিম প্রজনন পদ্ধতিতে অসমের আরণ্যকে প্রথমবার জন্ম হল বিরল প্রজাতির হাড়গিলা পাখির। চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেন অরণ্যকের দেখাভালের দায়িত্বে রয়েছে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। তারই ২০১৭ সাল থেকে চেষ্টা চালিয়ে প্রথমবার কৃত্রিমভাবে হাড়গিলা পাখির জন্ম দিল অসমে। পৃথিবীতে এই ধরণের ঘটনা প্রথমবার ঘটল।
কৃত্রিম প্রজনন পদ্ধতিতে অসমের আরণ্যকে প্রথমবার জন্ম হল বিরল প্রজাতির হাড়গিলা পাখির। চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেন অরণ্যকের দেখাভালের দায়িত্বে রয়েছে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। তারই ২০১৭ সাল থেকে চেষ্টা চালিয়ে প্রথমবার কৃত্রিমভাবে হাড়গিলা পাখির জন্ম দিল অসমে। পৃথিবীতে এই ধরণের ঘটনা প্রথমবার ঘটল।
হাড়গিলা সিকোনিডাই পরিবারের অন্তর্গত সবর্ভূক পাখি। মৃত জন্মুর হাড় পর্যন্ত এরা হজম করতে পারে। ভারত ছাড়াও বাংলাদেশ, দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার গুটিকয়েক দেশে এই পাখিটিকে দেখা যায়। সারা পৃথিবীতে মাত্র ৩৯ হাজার ৩০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে এদের বাস। বিগত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমে যাচ্ছে। সেকারণে এই পাখিটিকে বিপন্ন ঘোষণা করা হয়েছে। বর্তমানে সারা পৃথিবীতে হাড়গিলার সংখ্যা মাত্র ৮০০ থেকে ১২০০।