১৫২৭ সালে ভারতে সাম্রাজ্য বিস্তার করেছিলেন মোগল সম্রাট বাবর। আর নিজের সাফল্য উদযাপন করতে ১৫২৮ সালে অযোধ্যায় নির্মান করেছিলেন মসজিদ। কিন্তু উনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি থেকে সেই জমি নিয়েই চলছে বিবাদ। হিন্দুদের দাবি ছিল এই জমিতেই জন্মেছিলেন ভগবান রামচন্দ্র, সীতার রান্নাঘরও ছিল এখানে। ইংরেজ আমলে এই বিতর্কিত জমিতে দুই সম্প্রদায়কেই পৃথকভাবে ধর্মচারণের সুযোগ দেওয়া হয়েছিল।
১৫২৭ সালে ভারতে সাম্রাজ্য বিস্তার করেছিলেন মোগল সম্রাট বাবর। আর নিজের সাফল্য উদযাপন করতে ১৫২৮ সালে অযোধ্যায় নির্মান করেছিলেন মসজিদ। কিন্তু উনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি থেকে সেই জমি নিয়েই চলছে বিবাদ। হিন্দুদের দাবি ছিল এই জমিতেই জন্মেছিলেন ভগবান রামচন্দ্র, সীতার রান্নাঘরও ছিল এখানে। ইংরেজ আমলে এই বিতর্কিত জমিতে দুই সম্প্রদায়কেই পৃথকভাবে ধর্মচারণের সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। ১৮৮৫ সালে মহন্ত রঘুবীর দাস প্রথম বিতর্কিত জমিতে মন্দির নির্মানের জন্য আদালতের কাছে আবেদন করেছিল। যদিও আদালত সেই আবেদন নাকচ করে দেয়। এরপর ১৯৪৯ সালে মসজিদের ভিতর স্থাপন করা হয় রামচন্দ্রের মূর্তি। যা নিয়ে আদালতে যায় দুই পক্ষ। এই জমিকে তখন থেকে বিতর্কিত বলে বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে থেকে চলে আসা সেই বিতর্কের অবশেষে ঘটল অবসান। আর ২০১৯ সালের ৯ অক্টোবর ভারতীয় ইতিহাসের পাতায় হয়ে থাকল আরও একটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের দিন।