আদালত নির্দেশ দিয়েছে এবছর রবীন্দ্র সরোবরে কোনও রকম ছট পুজোর আয়োজন করা যাবে না। প্রায় ৪০ ঘণ্টা সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে সরোবর। সেই মত শুক্রবার রাত বারোটা নাগাদ বন্ধ করে দেওয়া হয় সরোবরের সমস্ত গেট। গেটের বাইরেও টাঙিয়ে দেওয়া হয় নোটিশ। বিকল্প ঘাটের ব্যবস্থায় নামে রাজ্য সরকার। কিন্তু আদালতের নির্দেশ অগ্রাহ্য করে শনিবার সকালেই গেটের তালা ভেঙে রবীন্দ্র সরোবরে ঢুকে পড়ে একদল যুবক।
আদালত নির্দেশ দিয়েছে এবছর রবীন্দ্র সরোবরে কোনও রকম ছট পুজোর আয়োজন করা যাবে না। প্রায় ৪০ ঘণ্টা সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে সরোবর। সেই মত শুক্রবার রাত বারোটা নাগাদ বন্ধ করে দেওয়া হয় সরোবরের সমস্ত গেট। গেটের বাইরেও টাঙিয়ে দেওয়া হয় নোটিশ। বিকল্প ঘাটের ব্যবস্থায় নামে রাজ্য সরকার। কিন্তু আদালতের নির্দেশ অগ্রাহ্য করে শনিবার সকালেই গেটের তালা ভেঙে রবীন্দ্র সরোবরে ঢুকে পড়ে একদল যুবক। জল দূষণ রোধে সরোবরের চার পাশে ব্যানার টাঙিয়েছিল কলকাতা পুরসভা, সেগুলিও ছিঁড়ে ফেলা হয়। এরপরেই বিনা বাধায় ছট পুজোর আয়োজন চলতে থাকে রবীন্দ্র সরোবরে। দলে দলে পুজোর সামগ্রী নিয়ে ঢুকে পড়তে থাকে জনতা। সরোবরের ধার দিয়ে শুরু হয় পুজোর প্রস্তুতি। এই ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পরে পুলিশ এসে বোঝালেও কেউ সরোবর থেকে সরতে রাজি হননি।