১০ দিন ধরে টানা জ্বরে ভুগছিল বিমল সানি। নয়দিন আগে বিমলের কোভিড টেষ্ট করানো হয়। শ্বাসকষ্ট শুরু হলেও ফিরিয়ে দেয় আশাকর্মীরা। তাঁরা জানান,'উত্তর চব্বিশ পরগনায় বেড নেই'। এরপরেই বারাসত হাসপাতালের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। অ্যাম্বুল্যান্স না পেয়ে জ্বর নিয়ে রোদের মধ্যে হাঁটে সে। এরপর মাঝরাস্তায় পড়ে প্রাণ হারায় বিমল সানি।
টানা ১০ দিন ধরে জ্বরে ভুগছিল বিমল সানি। নয়দিন আগে বিমলের কোভিড টেষ্ট করানো হয়। শ্বাসকষ্ট শুরু হলেও ফিরিয়ে দেয় আশাকর্মীরা। তাঁরা জানান,'উত্তর চব্বিশ পরগনায় বেড নেই'। এরপরেই বারাসত হাসপাতালের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। অ্যাম্বুল্যান্স না পেয়ে জ্বর নিয়ে রোদের মধ্যে হাঁটে সে। এরপর মাঝরাস্তায় পড়ে প্রাণ হারায় বিমল সানি। এদিকে করোনা টেস্টের রিপোর্ট এসেছে নেগেটিভ। ঘটনাটি ঘটেছে দত্তপুকুর থানার ছোটোজাগুলিয়াতে,বামনগাছির দিঘা এলাকায়।
রাজ্য় স্বাস্থ্য় দফতর কমিশন আগেই ঘোষণা করেছে, কোনও করোনা আক্রান্ত রোগী বা করোনা সন্দেহজনক রোগীকে বেড দিতে না পারলে বা ফিরিয়ে দিলে সেক্ষেত্রে যেন তাঁকে অন্য় কোনও হাসপাতালে সিট বুক করে দেওয়া হয়। এমনকি রোগীকে অসহায় অবস্থায় যাবতীয় সাহায্য় করা হয়। এদিকে বিমল সানি রীতিমত শ্বাসকষ্ট এবং জ্বর নিয়ে পায়ে হেঁটেই বারাসাত হাসপাতালের উদ্দেশ্য়ে রওনা দিল। কোনও অ্য়াম্বুলেন্স পরিষেবাই সাহায্য়ের জন্য় এগিয়ে আসল না বলে অভিযোগ।