হাওড়ার ঘুসুড়িতে অতীতের প্রথা মেনেই হল হোলি খেলা। এদিন সকাল থেকেই মন্দির চত্ত্বরে ছিল মানুষের ঢল। শ্যামের পায়ে আবির দিয়েই ভক্তগণ মন্দিরের বাইরে মেতে ওঠেন হোলি খেলায়। ঘুসুড়ির শ্যাম মন্দিরে হোলি খেলতে দূরদূরান্ত থেকে মানুষ আসেন।
হাওড়ার ঘুসুড়িতে অতীতের প্রথা মেনেই হল হোলি খেলা। এদিন সকাল থেকেই মন্দির চত্ত্বরে ছিল মানুষের ঢল। শ্যামের পায়ে আবির দিয়েই ভক্তগণ মন্দিরের বাইরে মেতে ওঠেন হোলি খেলায়। ঘুসুড়ির শ্যাম মন্দিরে হোলি খেলতে দূরদূরান্ত থেকে মানুষ আসেন। এখানে হোলির জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়। উৎসবে রঙিন মানুষ একে অপরকে শুভেচ্ছা জানান। নাচে-গানে মেতে ওঠেন মানুষ। উৎসব মুখর হয়ে ওঠে গোলা এলাকা। হোলি উপলক্ষ্যে বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়। হোলি উপলক্ষে বিশেষ ভোগের আয়োজন করা হয় এদিন । গত দুই বছর করোনাভাইরাসের সংক্রমণে জন্য বন্ধ ছিল হোলি খেলা। এবার সংক্রমণের মাত্রা কিছুটা কম হওয়ার লাগাম ছেড়ে বেরিয়ে এসে হোলির আনন্দে মেতে উঠেছেন উৎসব মুখর মানুষ। হাওয়ার পাশে কলকাতাও সকাল থেকেই দোল উৎসবে মেতে উঠেছিল। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের সঙ্গে বাংলাতেও হোলি ও বসন্ত উৎসব পালন করা হচ্ছে। এদিন সকাল থেকেই দেশের প্রান্ত ছিল উৎসবে মুখর।