চন্দননগরের মত কৃষ্ণনগরের জগদ্ধাত্রী পুজোও বিখ্যাত। এখানেও দুর্গাপুজোর মত ৪দিন ধরে হয় মা জগদ্ধাত্রীর আরাধনা। পুজোকে ঘিরে উন্মাদনায় মেতে থাকে গোটা শহর। তবে বৃহস্পতিবার সকলেরই মন যেন কিছুটা ভারাক্তান্ত। এদিন মায়ের নিরঞ্জন। প্রথমে দর্পণ বিসর্জন। , তারপর মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের রাজ পরিবারের রানিমা করলেন দেবী বরণ। এভাবেই শুরু হল কৃষ্ণনগরে জগদ্ধাত্রী প্রতিমার বিসর্জন পর্ব। রাজ পরিবারের বিসর্জন পর্ব শেষ হওয়ার পর শুরু হয় বাড়ির ঠাকুর ও বারোয়ারি পুজোর ঘট বিসর্জন। মেহগনি কাঠের পাল্কিতে করে বিসর্জনের জন্য নিয়ে যাওয়া হয় ঘটকে। যাকে বলা হয় 'ছোট মা'। এই বিসর্জন দেখতে প্রতুর মানুষ ভিড় জমান শহরের মোড়ে মোড়ে। কৃষ্ণনগর শহরে আড়াইশো বছর ধরে চলে আসছে এই প্রথা।
চন্দননগরের মত কৃষ্ণনগরের জগদ্ধাত্রী পুজোও বিখ্যাত। এখানেও দুর্গাপুজোর মত ৪দিন ধরে হয় মা জগদ্ধাত্রীর আরাধনা। পুজোকে ঘিরে উন্মাদনায় মেতে থাকে গোটা শহর। তবে বৃহস্পতিবার সকলেরই মন যেন কিছুটা ভারাক্তান্ত। এদিন মায়ের নিরঞ্জন। প্রথমে দর্পণ বিসর্জন। , তারপর মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের রাজ পরিবারের রানিমা করলেন দেবী বরণ। এভাবেই শুরু হল কৃষ্ণনগরে জগদ্ধাত্রী প্রতিমার বিসর্জন পর্ব। রাজ পরিবারের বিসর্জন পর্ব শেষ হওয়ার পর শুরু হয় বাড়ির ঠাকুর ও বারোয়ারি পুজোর ঘট বিসর্জন। মেহগনি কাঠের পাল্কিতে করে বিসর্জনের জন্য নিয়ে যাওয়া হয় ঘটকে। যাকে বলা হয় 'ছোট মা'। এই বিসর্জন দেখতে প্রতুর মানুষ ভিড় জমান শহরের মোড়ে মোড়ে। কৃষ্ণনগর শহরে আড়াইশো বছর ধরে চলে আসছে এই প্রথা।