সূর্য অস্ত যাওয়ার পরেই শুরু হয় প্রতিমা নির্মাণের কাজ। প্রতিমা নির্মাণের পর সেই প্রতিমাই পুজো হয়। ভোরের আলো ফোটার আগেই দিতে হয় দেবীর বিসর্জন। এই ভাবেই পুজো হয়ে আসছে রায়গঞ্জের দেবীনগর কালীমন্দিরে। এখানে মায়ের মন্দিরের কোনও ছাদ নেই। মায়ের স্বপ্নাদেশেই নাকি এই ভাবে পুজো হয় সেখানে। প্রায় ৫০০ বছর ধরে চলে আসছে এই পুজো। শোনা যায় উত্তর দিনাজপুরের রাজা একসময় এখানে আটকে পরেন। সেই সময় দেবীর স্বপ্নাদেশ পেয়েই এই পুজোয় শুরু করেন তিনি। মায়ের স্বপ্নাদেশ পেয়ে দিনাজপুরের রাজা রায়গঞ্জ শহরের দেবীনগরে রাজপথের ধারে তৈরি করে দেন ছাদ খোলা মায়ের মন্দির। সেই থেকে আজও এই ছাদ খোলা মন্দিরে পঞ্চমুন্ডির বেদীতে মা কালীর আরাধনা হয়। দীপাবলির রাতে একরাতেই মায়ের মূর্তি তৈরি করে পুজো করে ভোরের আলো ফোটার আগে বিসর্জন দিয়ে দেওয়া হয়। সবার বিশ্বাস এখানে মা খুব জাগ্রত জাগ্রতা। কথিত আছে একসময় ডাকাতদল এখানে পুজো করত। আজও একইভাবে চলে আসছে এই পুজো। প্রতিবছর এখানে প্রচুর মানুষ ভিড় জমান পুজো দেখতে। এবছর তাবে এখানে করোনা বিধি মেনেই পুজো হবে।
সূর্য অস্ত যাওয়ার পরেই শুরু হয় প্রতিমা নির্মাণের কাজ। প্রতিমা নির্মাণের পর সেই প্রতিমাই পুজো হয়। ভোরের আলো ফোটার আগেই দিতে হয় দেবীর বিসর্জন। এই ভাবেই পুজো হয়ে আসছে রায়গঞ্জের দেবীনগর কালীমন্দিরে। এখানে মায়ের মন্দিরের কোনও ছাদ নেই। মায়ের স্বপ্নাদেশেই নাকি এই ভাবে পুজো হয় সেখানে। প্রায় ৫০০ বছর ধরে চলে আসছে এই পুজো। শোনা যায় উত্তর দিনাজপুরের রাজা একসময় এখানে আটকে পরেন। সেই সময় দেবীর স্বপ্নাদেশ পেয়েই এই পুজোয় শুরু করেন তিনি। মায়ের স্বপ্নাদেশ পেয়ে দিনাজপুরের রাজা রায়গঞ্জ শহরের দেবীনগরে রাজপথের ধারে তৈরি করে দেন ছাদ খোলা মায়ের মন্দির। সেই থেকে আজও এই ছাদ খোলা মন্দিরে পঞ্চমুন্ডির বেদীতে মা কালীর আরাধনা হয়। দীপাবলির রাতে একরাতেই মায়ের মূর্তি তৈরি করে পুজো করে ভোরের আলো ফোটার আগে বিসর্জন দিয়ে দেওয়া হয়। সবার বিশ্বাস এখানে মা খুব জাগ্রত জাগ্রতা। কথিত আছে একসময় ডাকাতদল এখানে পুজো করত। আজও একইভাবে চলে আসছে এই পুজো। প্রতিবছর এখানে প্রচুর মানুষ ভিড় জমান পুজো দেখতে। এবছর তাবে এখানে করোনা বিধি মেনেই পুজো হবে।