প্রায় ৩৫০ বছর ধরে চলে আসছে মজুমদার বাড়ির কালী পুজো (Kali Puja)। জানাযায়, এই মন্দির প্রতিষ্ঠা নিয়ে রয়েছে এক কাহিনী। রাজা প্রতাপাদিত্যের দেওয়ান ছিলেন মজুমদার বাড়ির (Majumder family) এক পূর্বসূরী। এই রাজা প্রতাপাদিত্যেই ছিলেন বাংলাদেশের যশোরে যশোরেশ্বরী মন্দির (Jasoreswari kali temple) প্রতিষ্ঠা করেন। মজুমদার পরিবারের এক পূর্বপুরুষ যশোরেশ্বরীর স্বপ্নাদেশ পান। দেবীর নির্দেশ মতো দেবী ঘট ও মায়ের খাঁড়া নিয়ে যশোর ছাড়েন তিনি। ঘরে দেবীর ঘট স্থাপন করে পুরোহিত দিয়ে পুজো শুরু করেন তিনি। শোনা যায়, দেবীর স্বপ্নাদেশ দেন মূর্তি পুজো নয় ঘট পুজোই করতে হবে। আজও বসিরহাট (Basirhat) মহকুমার বাদুড়িয়ায় হয়ে আসছে এই পুজো। বর্তমানে মন্দিরে রূপোর খাটে দেবীর তামার ঘট প্রতিষ্ঠিত আছে। মজুমদার পরিবার থেকে জানা যায়, এই পরিবারে প্রতিমা পুজো হয় না। প্রচীনকাল থেকেই সেখানে এইভাবেই হয়ে আসছে পুজো।
প্রায় ৩৫০ বছর ধরে চলে আসছে মজুমদার বাড়ির কালী পুজো (Kali Puja)। জানাযায়, এই মন্দির প্রতিষ্ঠা নিয়ে রয়েছে এক কাহিনী। রাজা প্রতাপাদিত্যের দেওয়ান ছিলেন মজুমদার বাড়ির (Majumder family) এক পূর্বসূরী। এই রাজা প্রতাপাদিত্যেই ছিলেন বাংলাদেশের যশোরে যশোরেশ্বরী মন্দির (Jasoreswari kali temple) প্রতিষ্ঠা করেন। মজুমদার পরিবারের এক পূর্বপুরুষ যশোরেশ্বরীর স্বপ্নাদেশ পান। দেবীর নির্দেশ মতো দেবী ঘট ও মায়ের খাঁড়া নিয়ে যশোর ছাড়েন তিনি। ঘরে দেবীর ঘট স্থাপন করে পুরোহিত দিয়ে পুজো শুরু করেন তিনি। শোনা যায়, দেবীর স্বপ্নাদেশ দেন মূর্তি পুজো নয় ঘট পুজোই করতে হবে। আজও বসিরহাট (Basirhat) মহকুমার বাদুড়িয়ায় হয়ে আসছে এই পুজো। বর্তমানে মন্দিরে রূপোর খাটে দেবীর তামার ঘট প্রতিষ্ঠিত আছে। মজুমদার পরিবার থেকে জানা যায়, এই পরিবারে প্রতিমা পুজো হয় না। প্রচীনকাল থেকেই সেখানে এইভাবেই হয়ে আসছে পুজো।