কালীপুজোয় (Kali Puja) তারাপীঠে (Tarapith) শ্য়ামা রূপে হয় মা তারার আরাধনা। এদিন মায়ের নিত্য পুজোর পাশাপাশি মায়ের বিশেষ আরাধনা হয়। আর পাঁচটা দিনের মতোই মা তারাকে ভোর বেলা স্নান করানো হয়। এরপরেই মা তারাকে শ্যামা রূপে (Shyama Puja) সাজানো হয় মা তারাকে। অষ্টধাতুর মুখাভরণ, মুণ্ডমালা, মুকুট, সোনার অলঙ্কারে সাজানো হয়। মা-কে সাজানোর পর শুরু হয় মায়ের মঙ্গলারতি। মায়ের প্রথম পুজোর সময় দেওয়া হয় শীতলা ভোগ। আর পাঁচটা দিনের মতোই এদিনও মায়ের নিত্যভোগ হয়। সন্ধ্যারতির আগে মা-কে পুনরায় ফুল মালা দিয়ে সাজানো হয়। একদিকে চলে চণ্ডীপাঠ অন্যদিকে চলে পুজো। পুজো শেষে মায়ের আরতির পাশাপাশি দ্বিতীয়বার ভোগ নিবেদন হয়। ভোগে থাকে পোলাও, খিচুড়ি, মাছ, মাংস, ভাজা, মিষ্টি ও পায়েস। সেবাইতদের বাড়ির মেয়েরা মন্দিরের চারিদিক মাটির প্রদীপ জ্বালান। মোমবাতি আর মাটির প্রদীপে আলোকিত হয়ে থাকে শ্মশান চত্বর।
কালীপুজোয় (Kali Puja) তারাপীঠে (Tarapith) শ্য়ামা রূপে হয় মা তারার আরাধনা। এদিন মায়ের নিত্য পুজোর পাশাপাশি মায়ের বিশেষ আরাধনা হয়। আর পাঁচটা দিনের মতোই মা তারাকে ভোর বেলা স্নান করানো হয়। এরপরেই মা তারাকে শ্যামা রূপে (Shyama Puja) সাজানো হয় মা তারাকে। অষ্টধাতুর মুখাভরণ, মুণ্ডমালা, মুকুট, সোনার অলঙ্কারে সাজানো হয়। মা-কে সাজানোর পর শুরু হয় মায়ের মঙ্গলারতি। মায়ের প্রথম পুজোর সময় দেওয়া হয় শীতলা ভোগ। আর পাঁচটা দিনের মতোই এদিনও মায়ের নিত্যভোগ হয়। সন্ধ্যারতির আগে মা-কে পুনরায় ফুল মালা দিয়ে সাজানো হয়। একদিকে চলে চণ্ডীপাঠ অন্যদিকে চলে পুজো। পুজো শেষে মায়ের আরতির পাশাপাশি দ্বিতীয়বার ভোগ নিবেদন হয়। ভোগে থাকে পোলাও, খিচুড়ি, মাছ, মাংস, ভাজা, মিষ্টি ও পায়েস। সেবাইতদের বাড়ির মেয়েরা মন্দিরের চারিদিক মাটির প্রদীপ জ্বালান। মোমবাতি আর মাটির প্রদীপে আলোকিত হয়ে থাকে শ্মশান চত্বর।