৩০০ বছরেরও বেশি প্রাচীন কামারপুকুরের বৈদ্যবাড়ির কালীপুজো, শুরু করেন পরমহংস দেবের চিকিৎসক

Published : Oct 26, 2019, 12:36 PM ISTUpdated : Oct 26, 2019, 12:42 PM IST
৩০০ বছরেরও বেশি প্রাচীন  কামারপুকুরের বৈদ্যবাড়ির কালীপুজো, শুরু করেন পরমহংস দেবের চিকিৎসক

সংক্ষিপ্ত

চামুণ্ডা রূপে পুজিত   কামারপুকুরের বৈদ্যবাড়ির মা কালী প্রায় ৩০০ বছরের প্রাচীন পুজো পুজো শুরু করেন রামকৃষ্ণদেবের চিকিৎসব পুজোর রয়েছে বিশেষ কিছু নিয়ম

হুগলির কামারপুকুরের শ্রীপুরের বৈদ্যবাড়ির কালীপুজো এলাকায় বেশ জনপ্রিয়। প্রায় ৩০০ বছরের পুরনো এই পুজো। চামুণ্ডা রুপেই এখানে পূজিত হন মা। দেবী অত্যন্ত জাগ্রত হিসাবেই মনে করেন স্থানীয়রা।

 

 

ঠাকুর রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের চিকিৎসক  ছিলেন রামতারক গুপ্ত। তাঁর আমল থেকেই শুরু হয়েছিল এই পুজো। এখানে মায়ের পা ও কোমর শিকল দিয়ে বাঁধা রয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী পুজোর দিন কোনও মহিলা লাল পাড় শাড়ি, পায়ে আলতা ও নুপুর পরে মায়ের পুজো দিতে পারবেন না, এতে দেবী কুপিত হন। মা রুষ্ট হলে পরিবারে ঘনিয়ে আসে মহা বিপর্যয়। তাই অত্যন্ত নিষ্ঠা সহকারে কালীপুজো করে থাকেন পরিবারের সদস্যরা। 

 

 

বাড়ির ১০০ মিটারের মধ্যেই এই মন্দির। মায়ের মূর্তির ঠোঁটের কোণে রক্ত ও লাল পাড় আঁকা থাকে। দেবী নির্জনতা পছন্দ করেন। তাই মন্দিরের জ্বালানো হয় কেবল মোমবাতি। বাজানো হয় না কোনও লাউড স্পিকার। 

 

 

রাত বারোটায় শুরু হয় পুজো, শেষ হয় ভোররাতে। এরপর হয় বলি।  ছাগল , আখ , ছাচি কুমড়ো বলি হয় । অনেকেই  মানত করতে আসেন এখানে। স্বপ্নে দেখা এক স্থানীয়  পুকুরে মার প্রতিমা নিরঞ্জন করে আবার কাঠামো নিয়ে আসা হয় মন্দিরে । 
 

PREV
click me!

Recommended Stories

Suvendu Adhikari: ভোটের আগেই হুগলী থেকে বিরাট প্রতিশ্রুতি দিলেন শুভেন্দু! দেখুন কী বলছেন
এসআইআর-এর প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষ হতেই আতঙ্কে বাংলাদেশিরা, সীমান্তে বাড়ছে ঘরে ফেরার ভিড়