ভয়ঙ্কর তথ্য প্রকাশ্যে, আরজি করে কোভিড ফান্ডের টাকায় হয়েছে দুর্নীতি

মেডিক্যাল সরঞ্জাম কেনার বদলে সরকারি টাকাতে ফ্রিজ থেকে শুরু করে সোফা, টেবিল এই সব কেনা হত। স্বাস্থ্য ভবনের ছাড়পত্র না নিয়ে এভাবেই বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ।

কোভিড ফান্ডের টাকাতেও হয়েছে দুর্নীতি। তদন্তে নেমে ফের এক ভয়ঙ্কর তথ্য পেল সিবিআই। করোনা মোকাবিলায় সরকারি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালগুলিতে বিশেষ আর্থিক তহবিল অনুমোদন করেছিল রাজ্য। সেই টাকা রোগীর চিকিৎসার কাজে না ব্যবহার করে তা দিয়ে ব্যক্তিগত শখ পূরণ করেছেন প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ।

আইসোলেশন রুমের পরিকাঠামো উন্নয়নের বদলে, তৈরি করা হয়েছিল অত্যাধুনিক জিম। কিছুদিন পরে সেখানে শরীরচর্চার বদলে চলত কুকর্ম।

Latest Videos

মেডিক্যাল সরঞ্জাম কেনার বদলে সরকারি টাকাতে ফ্রিজ থেকে শুরু করে সোফা, টেবিল এই সব কেনা হত। স্বাস্থ্য ভবনের ছাড়পত্র না নিয়ে এভাবেই বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ।

আরজি কর হাসপাতাল কাণ্ড নিয়ে এখনও চলছে প্রতিবাদ। জুনিয়র ডাক্তার ও চিকিৎসকদের একাংশ আরজি কর দুর্নীতি নিয়ে সরব হয়েছে। এক আন্দোলনকারী চিকিৎসক এই নিয়ে মুখ খোলেন। তিনি বলেন, আরজি কর হাসপাতালে সন্দীপ-ই ছিলেন শেষ কথা। সেখানে আর কারও বক্তব্য ধোপে টিকত না। যাঁরা দুর্নীতি নিয়ে সরব হতেন, তাদের ওয়েস্ট বেঙ্গল হেল্ফ রিক্রুটমেন্ট বোর্ড-র কর্মকর্তার তরফে বদলির হুমকি দেওয়া হত। সে কারণে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে চট করে কেউ মুখ খুলতেন না।

এদিকে সিবিআই সূত্রের খবর, কোভিডের জন্য বরাদ্দ টাকায় জিম তৈরি হয়েছিল। মাস কয়েক পর জিমে কেউ না যাওয়ায় তা সন্দীপ ঘনিষ্ঠদের দখলে চলে যায়। কোভিডের সময় সরকার থেকে টাকা বরাদ্দ করা হয় আইসোলেশন রুমের পরিকাঠামোর উন্নতি করতে। তার বদলে সেই টাকায় জিম তৈরি হয়।

 

Share this article
click me!

Latest Videos

আর ৮ মাস! জুলাই-অগাস্টে রাজ্যে অকাল ভোট হতে চলেছে! জানালেন BJP সাংসদ | BJP News | Samik Bhattacharya
TMC-কে ভোট দিলেই মিলছে ঠোঙা ভর্তি মুড়ি ও চানাচুর! শোরগোল মেদিনীপুরে | Midnapore | WB By election
সাংবাদিকদের দেখেই দে ছুট! চাঞ্চল্য গোটা এলাকায়, ব্যপার কী? দেখুন
এবার ট্যাব কেলেঙ্কারির শিকার হলো গঙ্গাসাগরের স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা! চাঞ্চল্য ছড়ালো গোটা এলাকায়
‘ওপারে ইউনূস এপারে মমতা দুজনেই এক’ মমতাকে তোপ শুভেন্দুর, দেখুন কী বললেন | Suvendu Adhikari