সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে একাধিক প্রকল্প চালু করেছে রাজ্য সরকার। এরমধ্যে অন্যতম লক্ষ্মীর ভান্ডার, কন্যাশ্রী, যুবশ্রী। তবে এগুলি সম্পর্কে তথ্য জানার জন্য বেশ কসরত হয়। এই প্রকল্পগুলি যদি দ্রুত কার্যকরী হয় তাহলে সাধারণ মানুষেরই সুবিধা হবে।
সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে একাধিক প্রকল্প চালু করেছে রাজ্য সরকার। এরমধ্যে অন্যতম লক্ষ্মীর ভান্ডার, কন্যাশ্রী, যুবশ্রী। তবে এগুলি সম্পর্কে তথ্য জানার জন্য বেশ কসরত হয়। এই প্রকল্পগুলি যদি দ্রুত কার্যকরী হয় তাহলে সাধারণ মানুষেরই সুবিধা হবে।
জানা গিয়েছে খুব শীঘ্রই জনগণের স্বার্থে তথ্য প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্র খুলতে চলেছে। কলকাতায় আয়োজিত তথ্যপ্রযুক্তি সংগঠন ন্যাসকম ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিআইবিএস আয়োজিত তথ্য (ডেটা) বিজ্ঞান বিষয়ক সম্মেলনে এমনটাই তথ্য সামনে এসেছে। এর ফলে মানুষের যাবতীয় সরকারি কাজ খুব সহজেই এবং দ্রুত হয়ে যাবে। শিলিগুড়িতে খুলতে চলেছে তথ্য প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্র।
আশা করা যাচ্ছে যে তিন মাসের মধ্যেই হয়তো চালু হয়ে যাবে শিলিগুড়ির ডেটা সেন্টারটি। একবার যদি এই ডেটা সেন্টারটি কাজ করা শুরু করে দেয় তাহলে লক্ষ্মীর ভান্ডার, কন্যাশ্রী, দুয়ারে সরকারের মতো রাজ্যের নানা প্রকল্পের তথ্য দ্রুত পাওয়া যাবে। শিলিগুড়ি বাদেও রাজ্য সরকারের আরো দুটি ডেটা সেন্টার রয়েছে সেগুলি হল সল্টলেক ও পুরুলিয়ায়।
সরকার মারফত জানা গেছে যে, শিলিগুড়িতে যে ডেটা সেন্টার খুলতে চলেছে তাতে থাকবে আধুনিক প্রযুক্তি। পাশাপাশি একসঙ্গে অনেক তথ্য বিশ্লেষণ করার ব্যবস্থাও থাকবে এই তথ্য প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্রে। এ দিন তথ্য বিজ্ঞান সম্মেলনটির উদ্বোধন করেন ওয়েবেল-এর এমডি ও রাজ্যের অতিরিক্ত সচিব সঞ্জয় কুমার দাস। যে ডেটা সেন্টারটি পুরুলিয়াতে অবস্থিত তা তথ্য বিপর্যয় সামাল দেওয়ার কাজ দেখাশোনা করে। এই জায়গাতে নানারকম তথ্যের ‘ব্যাক আপ’ থাকে। সরকারি মহলের দাবি, শিলিগুড়িতে কেন্দ্র চালুর সঙ্গে ওই দুই ডেটা সেন্টারের কর্মকাণ্ড সম্প্রসারণের কাজও চলছে।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।