গঙ্গাসাগর উপলক্ষ্যে ১২টি বিশেষ ট্রেন চালাবে পূর্বরেল, জানুন শিয়ালদহ থেকে ছাড়া ট্রেনের সূচি

Published : Jan 04, 2025, 10:08 PM IST
gangasagar mela

সংক্ষিপ্ত

১২টি লোকাল ট্রেনের মধ্যে শিয়ালদহ দক্ষিণ থেকে ৩টি, কলকাতা স্টেশন থেকে ২টি আর নামখানা থেকে ৫টি লক্ষ্মীকান্তপুর ও কাকদ্বীপ থেকে ১টি করে ট্রেন ছাড়বে। 

গঙ্গাসাগর মেলার প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে। মেলার কারণে ১২টি স্পেশাল ট্রেন চালাবে পূর্বরেল। তিনটি নিয়মিত চলা ট্রেনের যাত্রাপথ বাড়ান হয়েছে। এবছর সাগরমেলা চলাকালীন তীর্থযাত্রীদের ভিড় বাড়বে বলেও মনে করছে রেল কর্তৃপক্ষ। আর সেই কারণেই পূর্বরেল শিয়ালদহ দক্ষিণ, কলকাতা স্টেশন, লক্ষ্মীকান্তপুর, নামখানা, কাকদ্বীপ থেকে বিভিন্ন দিকে ট্রেন চালাবে। ১২ জানুয়ারি থেকে ১৭ জানুয়ারি এই বিশেষ পরিষেবা দেওয়া হবে। যে ১২টি ট্রেন চালান হবে সেগুলি সবকটি গ্যালোপিং লোকাল হবে।

১২টি লোকাল ট্রেনের মধ্যে শিয়ালদহ দক্ষিণ থেকে ৩টি, কলকাতা স্টেশন থেকে ২টি আর নামখানা থেকে ৫টি লক্ষ্মীকান্তপুর ও কাকদ্বীপ থেকে ১টি করে ট্রেন ছাড়বে। শিয়ালদহ দক্ষিণ থেকে তিনটি মেলা স্পেশাল ট্রেনের সময়সূচি হল-৬টা ১৫ মিনিটে (নামখানার উদ্দেশ্যে), দুপুর ২টো ৪০ মিনিটে (নামখানার উদ্দেশ্যে) এবং বিকেল ৪টে ২৪ মিনিটে (লক্ষ্মীকান্তপুরের উদ্দেশ্যে)। ১৩ জানুয়ারি থেকে ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত পাওয়া যাবে এই পরিষেবা। কলকাতা স্টেশন থেকে দুটি ট্রেন ছাড়বে সকাল ৭টা ৩৫ মিনিট আর রাত ৯টা ৩০ মিনিটে।

আগামী ১২ জানুয়ারি রবিবার লক্ষ্মীকান্তপুর-নামখানা-লক্ষ্মীকান্তপুর শাখায় ইএমইউ ট্রেনগুলি সপ্তাহের অন্যান্য দিনের মতো চলবে। গ্যালোপিং মেলা স্পেশাল ট্রেনগুলি বালিগঞ্জ, সোনারপুর, বারুইপুর, লক্ষ্মীকান্তপুর, নিশ্চিন্দপুর এবং কাকদ্বীপ স্টেশনে থামবে। কলকাতা স্টেশন থেকে ছেড়ে আসা মেলা স্পেশাল ট্রেনগুলি কলকাতা ও মাঝেরহাটের মধ্যে সমস্ত স্টেশনে থামবে। জেলা প্রশাসনের প্রস্তাব অনুযায়ী ১০.০১.২০২৫ থেকে ১৬.০১.২০২৫ পর্যন্ত কাশীনগর হল্ট স্টেশনে কোনও ট্রেন থামবে না। সাগরমেলা উপলক্ষ্যে যাত্রী পরিষেবার ওপর বিশেষ জোর দিচ্ছে পূর্বরেল। 

আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।

 

 

PREV
click me!

Recommended Stories

৫ লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ অনুষ্ঠানে বিস্ফোরক দিলীপ ঘোষ, বললেন, 'কর দম থাকলে'
Gita Path 2025: ভোর থেকেই জনসমুদ্র! হাতে গীতা কপালে তিলক নিয়ে ব্রিগেডে পাঁচ লক্ষ মানুষের গীতা পাঠ