ভূতত্ত্ববিদ সুজীব কর একাধিক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ভাগাড়ের দূষিত পদার্থ মাটির নীচের ফাঁকা অংশে জমা হচ্ছিল। জমতে জমতে মাটির নীচে মিথেন গ্যাস প্রচুর পরিমাণে তৈরি হয়েছে। যে হেতু মিথেন গ্যাস ফেটে বেরিয়েছে, তার ফলে সেখানকার মাটি হালকা হয়ে গিয়েছে। এখন ওই গোটা এলাকাই ধসে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।