লক্ষ্মীর ভাণ্ডার নিয়ে বিরাট সুখবর শোনালেন মমতা, বছর শেষে উপহার মুখ্যমন্ত্রীর, কী বললেন তিনি?
লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের (Lakshmir Bhandar) মাধ্যমে সাধারণ শ্রেণির মহিলাদের ১০০০ টাকা এবং তফশিলি জাতি-উপজাতির মহিলাদের ১২০০ টাকা করে দেয় সরকার (Government of West Bengal)। সোমবার সন্দেশখালিতে বড় ঘোষণা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষমতায় আসার পর থেকে একের পর এক ভাতা চালু হয়। ছাত্র-ছাত্রী থেকে বৃদ্ধ সকলের জন্য এনেছেন একাধিক প্রকল্প।
লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পটি রাজ্যের মহিলাদের আর্থিকভাবে সহায়তা দিয়েছে। তবে নতুন বছরে একেবারে প্রথম থেকেই নতুন নিয়ম মেনে দেওয়া হবে ভাতা। সূত্র মারফত এমনটাই জানা গেছে।
লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। এবার নতুন বছরে এই প্রকল্প নিয়ে নয়া ঘোষণা রাজ্যের।
নতুন বছরে একেবারে প্রথম থেকেই নতুন নিয়ম মেনে দেওয়া হবে ভাতা। সূত্র মারফত এমনটাই জানা গেছে।
লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের মাধ্যমে বাংলার সাধারণ শ্রেণির মহিলাদের মাসিক ১০০০ টাকা এবং তফশিলি জাতি ও উপজাতি শ্রেণির মহিলাদের মাসিক ১২০০ টাকা করে দেয় সরকার।
সোমবার সন্দেশখালিতে দাঁড়িয়ে এই প্রকল্প নিয়েই বড় ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
রাজ্য সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে আরও ৫ লক্ষ ৭ হাজার মহিলাকে দেওয়া হচ্ছে ভাতা। কিন্তু বাতিল করা হয়েছে বহু পুরনো অ্যাকাউন্ট।
বাংলার বাড়ি, লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের মতো প্রকল্প (Government Scheme) নিয়ে মুখ খোলেন মমতা।
তিনি বলেন, ‘আপনারা বাংলার বাড়ি জানেন তো? আগে কেন্দ্রীয় সরকারের একটা প্রকল্প ছিল। আমাদের থেকে ট্যাক্স নিয়ে চলে যায়। কিন্তু আমাদের টাকা দেয় না।
তিনি আরও বলেন ইতিমধ্যেই আমরা আমাদের টাকায় ৪৭ লক্ষ বাড়ি তৈরি করেছি। ১৬ লক্ষ মানুষের নাম রয়েছে। তাঁদের বলব ঘাবড়াবেন না। আমি আপনাদের বাড়ির বন্দোবস্ত করে দেব।
এরপরেই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার নিয়ে কথা বলেন মমতা।
মমতা বলেন লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রাপকদের বলব, যতদিন বেঁচে থাকবেন, এই ভাতা পেয়ে যাবেন’।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প চালু হয়েছে বেশিদিন হয়নি।
২০২১ বিধানসভা নির্বাচনে জয়লাভের পর এই প্রকল্প শুরু করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিগত ৩ বছরে এই স্কিমের জনপ্রিয়তা হু হু করে বেড়েছে।