নিয়োগ দুর্নীতির কোটি কালো টাকা সাদা করতে পার্থর কেরামতি! লক্ষ লক্ষ টাকায় বুক করতেন ফ্ল্যাট

নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে পার্থ চট্টোপাধ্যায় আর তাঁর বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের কাছ থেকেই বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ১০০ কোটিরও বেশি টাকা। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে প্রচুর সম্পত্তি। কিন্তু এবার সামনে আসছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ে কালো টাকা সাদা করার অন্য কেরামতি।

 

Saborni Mitra | Published : Dec 27, 2024 10:51 AM
110
নিয়োগ দুর্নীতি তদন্ত

নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে পার্থ চট্টোপাধ্যায় আর তাঁর বান্ধবী কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করছিলেন বলে অভিযোগ।

210
পঞ্চম অতিরিক্ত চার্জশিট

সম্প্রতি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় পঞ্চম অতিরিক্ত চার্জশিট জমা দিয়েছে। সেখানেই ইডি দাবি করেছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নিয়োগ দুর্নীতি থেকে পাওয়া কোটি কোটি কালো টাকা সাদা করার অভিনব কেরামতি।

310
ইডির দাবি

ইডি চার্জশিটে বলেছে,কালো টাকা সাদা করার জন্য পার্থ চট্টোপাধ্য়ায় লক্ষ লক্ষ টাকা দিয়ে ফ্ল্যাট বুকিং করে রাখতেন। কিন্তু সেই ফ্ল্যাট কিনতেন না।

410
ফ্ল্যাট বুকিং-এ ব্যায় লক্ষ লক্ষ টাকা

ইডি চার্জশিটে দাবি করেছে ফ্ল্যাট বুকিং-এর জন্য পার্থ চট্টোপাধ্যায় কখনও ৫ লক্ষ টাকা দিয়েছেন, কখনও আবার টাকার পরিমাণ ১৪ লক্ষ। কিন্তু সেই ফ্ল্যাট কেনেননি।

510
বেনামে ফ্ল্যাট!

ইডি আরও দাবি করেছে ফ্ল্যাট বুকিং-এর জন্য পার্থ চট্টোপাধ্যায় কখনই নিজের নাম ব্যবহার করতেন না। বেনামেই জমা দিতেন অগ্রিম।

610
ফ্ল্যাট বুকিং-এর জন্য সংস্থা

ইডি দাবি করেছে ফ্ল্যাট বুকিং-এর জন্য ইমপ্রোলাইন কনস্ট্রাকশনস্‌ প্রাইভেট লিমিটেড এবং এইচআরআই ওয়েল্‌থ ক্রিয়েশন রিয়েলটর্‌স প্রাইভেট লিমিটেড নামে দুটি সংস্থার মানিকখানাও গ্রহণ করেছিলেন পার্থ। তবে ফ্ল্যাট বুকিং করা হয় রাজীব আর সুরঞ্জিতা নামে। এঁরা পার্থ ঘনিষ্ট।

710
ফ্ল্যাট বুকিং-এ লাভ

কালো টাকা সাদা করার জন্য ফ্ল্যাট বুকিং করাই শ্রেয় বলে দাবি ইডির। কারণ এতে সম্পত্তির পরিমাণ বাড়ে। আর বেশি টাকা খরচ হয় না। কালো টাকার সদ্ব্যবহার করা হয়।

810
ইডির দাবি

পার্থ চট্টোপাধ্যায় একাধিক ট্রাস্টের মাধ্যমে কালো টাকা সাদা করতেন বলে আগেই ইডি চার্জশিটে জানিয়েছিল। স্ত্রী বাবলির নামে তৈরি ট্রাস্ট ছিল দুর্নীতির আঁতুরঘর।

910
জামাইয়ের দাবি

জেরায় পার্থর জামাই কল্যাণময় ভট্টাচার্য জানিয়েছেন ট্রাস্টের জন্য একবার ১ কোটি ১৭ লক্ষ ৭৫ হাজার ৯১০ টাকা ডোনেশন উঠছিল। কিন্তু যারা চেকে টাকা দিয়েছিল তারা আগে থেকেই পার্থর থেকে সমপরিমাণ বা তারও বেশি ক্যাশ টাকা পেয়েছিলেন। সেই টাকায় কেনা হয়েছিল ১৫ কাঠা জমি।

1010
সরকারি নাম

ইডি সূত্রের খবর যেসব সংস্থার ফ্ল্যাট পার্থ বুকিং করেছিলেন সেই সংস্থাগুলিরও পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নামের জন্য সম্পত্তি বা ফ্ল্যাট পুরোপুরি কিনে নেওয়ার জন্য কখনই পার্থর ওপর চাপ দিতে পারত না। আবার বুকিং-ও বাতিল করতে ভয় পেত।

Read more Photos on
Share this Photo Gallery
click me!

Latest Videos

Recommended Photos