বুধবার পুরুলিয়ায় তাপমাত্রা ছিল ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্যদিকে তাপমাত্রায় পুরুলিয়ার পরেই স্থান পেয়েছে দার্জিলিং-এর বাগডোগরা শহর।
জুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহতেও দেখা নেই বৃষ্টির। তীব্র দাবদাহে নাজেহাল অবস্থা শহরবাসীর। কলকাতা-সহ রাজ্যের একাধিক জায়গায় ৪০ ছুঁই ছুঁই তাপমাত্রা। শুধু দক্ষিণবঙ্গে নয় তাপমাত্রার নজিরবিহীন পরিবর্তন দেখা গেল উত্তরবঙ্গেও। তাপমাত্রায় বাঁকুড়া, বীরভূমকে ছাপিয়ে গেল বাগডোগরা। আলিপুর সূত্রে জানা যাচ্ছে তাপমাত্রায় শীর্ষে পুরুলিয়া। বুধবার পুরুলিয়ায় তাপমাত্রা ছিল ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্যদিকে তাপমাত্রায় পুরুলিয়ার পরেই স্থান পেয়েছে দার্জিলিং-এর বাগডোগরা শহর। বুধবার তাপমাত্রা ছিল ৪১.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এছাড়াও রাজ্যের একাধিক জেলা তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে। মালদহে ৪১.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, পূর্ব বর্ধমানে ৪১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আসানসোলে ৪১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাঁকুড়ায় ৪১.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল। অন্যদিকে দক্ষিণ দিনাজপুর (৪০.২), শ্রীনিকেতন (৪০.৬), সিউড়ি (৪০.৪), ঝাড়গ্রাম (৪০), দমদম (৪০), ব্যারাকপুরে (৪০) সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি। বুধবার কলকাতা শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছে যেতে পারে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে।
পাশাপাশি মৌসম ভবন জানাচ্ছে আগামী ৪৮ ঘন্টার মধ্যেই কেরালায় বর্ষা প্রবেশ করবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। সাধারণত প্রতি বছর ১ জুনের মধ্যে কেরালায় প্রবেশ করে বর্ষা। কিন্তু এই বছর ৭ জুন হয়ে গেলেও রাজ্যে প্রবেশ করেনি বর্ষা। এবার অবশেষে দেশে বর্ষার প্রবেশের কথা শোনাল আইএমডি। আগামী ৪৮ ঘন্টার মধ্যেই দক্ষিণ ভারতে প্রবেশ করবে দক্ষিণ পশ্চিম মৌসমুী বায়ু । এর জেরেই দক্ষিণ আরব সাগর তীরবর্তী লাক্ষাদ্বীপে বৃষ্টিপাত শুরু হবে বলেই জানা যাচ্ছে।
কেরালা এবং লাক্ষাদ্বীপের পাশাপাশি দক্ষিণ পশ্চিম, মধ্য এবং উত্তর পূর্ব বঙ্গোপসাগরে উপকূলেও বৃষ্টি নামবে বলে জানা যাচ্ছে। অন্যদিকে ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস থাকলেও তাপমাত্রা কমার নাম নেই। কেরালার দোড় গোড়ায় বর্ষা কড়া নাড়লেও বঙ্গে দেখা নেই বৃষ্টির। পশ্চিমবঙ্গে গ্রীষ্মের দাপটে নাজেহাল আপামর বঙ্গবাসী। গরম, ঘাম আর ক্লান্তিতে তৈরি হয়েছে অস্বস্তিকর গলদঘর্ম পরিস্থিতি। এই পরিস্থিতিতে সতর্কতা আরও বাড়িয়ে দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, বুধবার কলকাতা শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছে যেতে পারে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে।
অন্যদিকে তীব্র দহন শেষে অবশেষে বর্ষার পূর্বাভাস দিল মৌসম ভবন। আগামী ৪৮ ঘন্টার মধ্যেই কেরালায় বর্ষা প্রবেশ করবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। সাধারণত প্রতি বছর ১ জুনের মধ্যে কেরালায় প্রবেশ করে বর্ষা। কিন্তু এই বছর ৭ জুন হয়ে গেলেও রাজ্যে প্রবেশ করেনি বর্ষা। এবার অবশেষে দেশে বর্ষার প্রবেশের কথা শোনাল আইএমডি। আগামী ৪৮ ঘন্টার মধ্যেই দক্ষিণ ভারতে প্রবেশ করবে দক্ষিণ পশ্চিম মৌসমুী বায়ু । এর জেরেই দক্ষিণ আরব সাগর তীরবর্তী লাক্ষাদ্বীপে বৃষ্টিপাত শুরু হবে বলেই জানা যাচ্ছে।
কেরালা এবং লাক্ষাদ্বীপের পাশাপাশি দক্ষিণ পশ্চিম, মধ্য এবং উত্তর পূর্ব বঙ্গোপসাগরে উপকূলেও বৃষ্টি নামবে বলে জানা যাচ্ছে। অন্যদিকে ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস থাকলেও তাপমাত্রা কমার নাম নেই। কেরালার দোড় গোড়ায় বর্ষা কড়া নাড়লেও বঙ্গে দেখা নেই বৃষ্টির। পশ্চিমবঙ্গে গ্রীষ্মের দাপটে নাজেহাল আপামর বঙ্গবাসী। গরম, ঘাম আর ক্লান্তিতে তৈরি হয়েছে অস্বস্তিকর গলদঘর্ম পরিস্থিতি। এই পরিস্থিতিতে সতর্কতা আরও বাড়িয়ে দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, বুধবার কলকাতা শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছে যেতে পারে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে।