নতুন বছরের আগেই ডিএ নিয়ে কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী! বড় সিদ্ধান্ত রাজ্য সরকারি কর্মীদের
রাজ্য সরকারি কর্মীদের ডিএ নিয়ে অবস্থান বজায় রেখেছে মমতা সরকার। ৪ শতাংশ ডিএ বাড়িয়েছিল মমতা সরকার। গত বছর বড়দিনের অনুষ্ঠানের মধ্যেই ডিএ-এর ঘোষণা করেছিলন মুখ্যমন্ত্রী। এবারেও তাই কর্মীরা আশা করেছিলেন তিনি বড়দিনেই রাজ্যের কর্মীদের সুখবর দেবেন,
রাজ্য সরকারি কর্মীদের ডিএ নিয়ে সমস্যা লেগেই আছে। এই সমস্যা দ্রুত মেটার মতো নয়। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের পরপর ডিএ বৃদ্ধি পাচ্ছে সময় মতো।
এতে আবার রাজ্য সরকারি কর্মীরা নিজেদের আবস্থান সম্পর্কে ক্ষুদ্ধ হয় রাজ্য সরকারকে পরপর নিজেদের প্রাপ্য দাবী মেটানোর চাপ দিচ্ছে।
তবে মমতা সরকার নিজের সিদ্ধান্তে অনঢ়। তিনি কারও চাপে থাকার পাত্রী নন একথা বারবার কাজে বুঝিয়ে দিয়েছেন তিনি।
এরপরেই নিজেরে প্রাপ্য আদায় করতে ডিএ- এর জন্য মামলা দায়ের করেছে, যেই মামলার নিষ্পত্তি ২০২৫ সালেই হওয়ার কথা।
ডিএ এর বকেয়া না মিটালেও বাংলার বাড়ির প্রকল্পেক টাকা তিনি বাংলার মানুষের অ্যাকাউন্টে পৌঁছে দিয়েছেন। এখনও পর্যন্ত প্রথম কিস্তির টাকা ১২ লক্ষ পরিবার পেয়েছে, প্রায় ১৬ লক্ষ পরিবারে এই আওতায় রয়েছে।
সকলকেই বাড়ি তৈরির টাকা দেবে মমতা সরকার। তাই বাংলার একাংশের মানুষের মুখে হাসি ফুটলেও রাজ্য সরকারি কর্মীরা চিন্তার দিন কাটাচ্ছেন যে আদৌ তারা তাদের ডিএ-এর বকেয়া টাকা পাবে কি না।
লোকসভা নির্বাচন শেষ হতে ৪ শতাংশ ডিএ বাড়িয়েছিল মমতা সরকার। গত বছর বড়দিনের অনুষ্ঠানের মধ্যেই ডিএ-এর ঘোষণা করেছিলন মুখ্যমন্ত্রী।
এবারেও তাই কর্মীরা আশা করেছিলেন তিনি বড়দিনেই রাজ্যের কর্মীদের সুখবর দেবেন, কিন্তু তা না হওয়ায় চিন্তায় দিন কাটছে কর্মীদের।
তিনি এর আগেও কর্মীদের স্পষ্ট ভাষায় জানিয়েছেন যে তিনি কেন্দ্রর মতো রাজ্যের কর্মীদের ডিএ দিতে পারবেন না।
কারণ রাজ্যের আর্খিক সামর্থ নেই অতটা, তাই কর্মীরা চাইলে কেন্দ্রীয় সরকারের চাকরিতে জয়েন করতে পারে।
তবে একথায় দমার পাত্র নয় রাজ্যের কর্মচারিরা, তারা এবার নবান্নের সামনে অবস্থান কর্মসূচীর জন্য আদালতে অনুমতি চেয়েছে, বাকিটা সময় বলবে তারা তাঁদের প্রাপ্য ডিএ আদায় করতে পারে কি না।