ভারতে করোনায় আক্রান্ত ১৫ ৭১২মৃতের সংখ্যা ৫০৭সুস্থ হচ্ছেন প্রচুর মানুষ২২টি জেলায় নতুন করে করোনা আক্রান্তের সন্ধান নেই

করোনাভাইরাসে আক্রান্তের ১৫,৭২১। রবিবার সকালে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দেওয়া তথ্যে জানান হয়েছে এখনও পর্যন্ত মারাত্মক এই ছোঁয়াচে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৫০৭ জনের। দেশে এখনও পর্যন্ত অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা ১২৯৭৪। ইতিমধ্যেই সুস্থ হয়ে উঠেছেন ২ হাজারেরও বেশি মানুষ।

Scroll to load tweet…

স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দেওয়া তথ্যে দেশের ১২টি রাজ্যে আরও ২২টি জেলার সন্ধান পাওয়া গেছে যেখানে গত ১৪ দিনে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের কোনও সন্ধান নেই। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দেওয়া তথ্যে দেখা যাচ্ছে ধীরে ধীরে বাড়ছে সুস্থ হওয়া মানুষের সংখ্যাও। একই সঙ্গে জানান হয়েছে, শনিবার পর্যন্ত দেশে মোট আক্রান্তের ২৯.৮ শতাংশ মানুষেরই তাবলিগি জামাত বা নিজামুদ্দিনের সঙ্গে যোগ রয়েছে। করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যায় এখনও শীর্ষস্থানে রয়েছে মহারাষ্ট্র। আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৩,৬৫১। মৃত্যু হয়েছে ২১১ জনের। শনিবার সন্ধ্যে পাওয়া হিসেব অনুযায়ী এশিয়ার সবথেকে বড় বস্তি ধারাভিতে আক্রান্ত হয়েছেন ১১৭ জন। 

আরও পড়ুনঃ মৃতের সংখ্যায় প্রথম চিন মার্কিনযুক্তরাষ্ট্র নয়, করোনায় মৃত্যুর সঠিক সংখ্যা প্রকাশের করতে হুঁশিয়ারি ট...

আরও পড়ুনঃ প্রত্যক্ষ বিদেশী বিনিয়োগ নীতিতে বড়সড় রদবদল, চিনকে আটকাতে মরিয়া কেন্দ্র ...

আরও পড়ুনঃ লকডাউনে সায় নেই, অত্যাধিক টেস্টও করেনি, করোনা মোকাবিলায় সফল চিনের প্রতিবেশী তাইওয়ান ...

দেশের রাজধানী দিল্লির অবস্থাও রীতিমত শোচনীয়। এখনও পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ১৮ হাজারেরও বেশি মানুষ। মৃত্য়ু হয়েছে ৪২ জনের। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল আবারও নতুন করে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার আবেদন জানিয়েছেন। তিনি বলেন নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা হয়েনি বলেই পরিণতি ক্রমশই খারাপের দিকে যাচ্ছে। উদহরণ প্রসঙ্গে তুলে আনেন জাহাঙ্গীরপুরীর ঘটনা। তাঁর কথায় একই পরিবারের ২৬ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। তাঁরা একই পরিবারের সদস্য। পাশাপাশি থাকতেন। লকডাউনের এই সময়ও তাঁরা মেলামেশা করেছেন। যা নিয়ে রীতিমত আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী।