সংক্ষিপ্ত
- ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা ফিল্ডার জন্টি রোডস
- তাকে চ্যালঞ্জ করার মত সাধ্য খুব কম ক্রিকেটারেরই আছে
- কিন্তু জন্টিকে চ্যালেঞ্জ করার মত একজনকে খুঁজে ফেললেন সচিন
- সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করার পরই তা ভাইরাল হয়ে যায়
ক্রিকেটে ফিল্ডিং যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা জ্বলন্ত উদাহরণ ছিলেন জন্টি রোডস। একটা ভাল ক্যাচ বা রান আউট গোটা ম্যাচ পালটে দিতে পারে তা ক্রিকেট বিশ্ব অনেকটাই বুঝেছিল জন্টি রোডসকে দেখে। তার ফিল্ডিংয়ে যে ক্ষিপ্রতা, এনার্জি ও স্কিল ছিল তা খুব কম ক্রিকেটাররের মধ্যেই দেখা য়ায়। নিজের কেরিয়ারে এমন কিছু ক্যাচ ও রান বা ফিল্ডিং করেছিলেন জন্টি , যা এক কথায় অবিশ্বাস্য। তাই তো প্রোটিয়া সুপার স্টার ক্রিকেটারকে ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা ফিল্ডার বলা হয়ে থাকে। কিন্তু এই জন্টি রোডসকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন একজন। আর সেই চ্যালেঞ্জারকে খুঁজে বের করেছেন মাস্টার ব্লাস্টার সচিন তেন্ডুলকর।
আরও পড়ুনঃকরোনার প্রভাব ২০২১ আইপিএলেও, বাতিল হতে পারে মেগা নিলাম
সবথেকে অবাক করা বিষয় হল জন্টিকে যে চ্যালেঞ্জ করেছে কোনও ক্রিকেটার নন। সে একটা বিড়াল। হ্যা, বিড়াল। সেই বিড়ালকেই জন্টির মতো ফিল্ডারের সার্টিফিকেট দিয়েছেন সচিন তেন্ডুলকর। ট্যুইটারে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন মাস্টার ব্লাস্টার। তাতে দেখা যাচ্ছে, এক তরুণী একের পর এক গলফ বলে শট নিচ্ছেন এবং বিড়ালটি অসাধারণ দক্ষতায় বল ধরে নিচ্ছে। ভিডিওটি শেয়ার করেছেন ডিন জোন্স। বিড়ালটি যে দক্ষতার সঙ্গে বলগুলি ধরে নিচ্ছে তা সত্যিই সকলকে অবাক করার মত। ভিডিওটি চোখ এড়ায়নি সচিনের। তিনি জন্টি রোডসকে ট্যাগ করে টুইটটির রিপ্লাইয়ে লেখেন, ‘জন্টি, তোমার গুরুতর প্রতিদ্বন্দ্বী পাওয়া গিয়েছে আমার বন্ধু।’
আরও পড়ুনঃভারতীয় হকি দলে অব্যাহত করোনার থাবা,আক্রান্ত ষষ্ঠ প্লেয়ার মনদীপ সিং
আরও পড়ুনঃফের বাংলাদেশে ক্রিকেটে করোনার থাবা, আক্রান্ত জাতীয় দলের এক ক্রিকেটার
ভিডিওটি শেয়ার করার সঙ্গে সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। দীর্ঘ ক্রিকেট কেরিয়ারে জন্টি রোডসের বিরুদ্ধে খেলেছেন সচিন। খুব কাছসথেকে দেখেছেন অবিশ্বাস্য ফিল্ডার জন্টিকে। মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স দলে একসঙ্গে সময়ও কাটিয়েছেন। ফলে দুজনেই খুব ভাল বন্ধু। প্রিয় বন্ধুর উদ্দেশ্যে অই রকম মিষ্টি মজা বে মনে ধরেছে নেটাগরিকদের। তবে জন্টি রোডস এখনও এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করেননি। তবে প্রিয় বন্ধুর মজা তার যে ভাল লাগবে তা বলাই যায়। আর ওই বিড়াল বাবাজি সত্যিই অবশ্বাস্য।