সংক্ষিপ্ত

বাংলাদেশ হিন্দু তথা বাঙালিদের উপর হামলা এবং মা দুর্গার উপর বর্বরোচিত ঘটনার তীব্র প্রতিবাদে নামল সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার। উল্লেখ্য,দুর্গা পুজোকে কেন্দ্র করে রীতিমত উত্তপ্ত বাংলাদেশ,  একাধিক মণ্ডপ ও পুজো প্যান্ডালে  ঢুকে রীতিমত তাণ্ডব চালায় দুষ্কৃতীরা।

 

 

'বাংলাদেশি সংখ্যালঘুদের রক্ষা করতে রাজ্য-কেন্দ্র এক হও', বাংলাদেশ হিন্দু তথা বাঙালিদের উপর হামলা এবং মা দুর্গার উপর বর্বরোচিত ঘটনার তীব্র প্রতিবাদে নামল সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার (Santosh Mitra Square)। উল্লেখ্য,দুর্গা পুজোকে (Durga Puja) কেন্দ্র করে রীতিমত উত্তপ্ত বাংলাদেশ (Bangladesh)। একটা নয় একাধিক মণ্ডপ (Puja mandap) ও পুজো প্যান্ডালে (Puja Pandal)ঢুকে রীতিমত তাণ্ডব চালায় দুষ্কৃতীরা। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত তিন জনের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। এই ঘটনায় ধিক্কার জানিয়েছেন সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার পুজো কমিটির কর্তা তথা  বিজেপি নেতা সজল ঘোষ।

আরও পড়ুন, Durga Puja: আজ দশমীতে শোভাবাজার রাজবাড়িতে বিষাদের সুর, বিসর্জন নিয়ে কড়া নজরদারি গঙ্গায়

ঘটনার সূত্রপাত কুমিল্লার একটি পুজো প্যাণ্ডালকে কেন্দ্র করে। সোশ্যাল মিডিয়ায় কুমিল্লার ওই পুজো কমিটির বিরুদ্ধে কোরানের অবমাননা করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। তারপরই ওই পুজো মণ্ডপে একদল দুষ্কৃতী হামলা চালায় বলে অভিযোগ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যর্থ হয় বাংলাদেশের পুলিশ। স্থানীয় প্রতিবেদগুলিতে বলা হয়েছে বাংলাদেশের দূর্গাপুজো প্যাণ্ডালে হামলার ঘটনায় কংপক্ষে তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। কুমিল্লার হিংসার ঘটনার পরই চাঁদপুরের হাজিগঞ্জ চট্টগ্রাম ও বাংশখালি ও কক্সবাজারের পেকুয়া মন্দির এলাকাতে ভাঙচুর ও তাণ্ডবের ঘটনা ঘটে। বাংলাদেশ প্রশাসন জানিয়েছে, যেসব এলাকায় হিংসার ঘটনা ঘটেছে সেখানকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে আধা সামরিক বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। 

"

আরও পড়ুন, মমতাকে সমর্থন গোয়ার বিধায়কের, BJP-কে তোপ দেগে কংগ্রেসের বিরুদ্ধেও ক্ষোভ প্রসাদের

উল্লেখ্যে, বাংলাদেশ হিন্দু তথা বাঙালিদের উপর হামলা এবং মা দুর্গার উপর বর্বরোচিত ঘটনার তীব্র প্রতিবাদে নেমেছে বিজেপি নেতা সজোল ঘোষ এবং সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার দুর্গোৎসব পুজো কমিটি। তাঁরা এই ঘটনায়  মোমবাতি জ্বালিয়ে মুখে কালো কাপড়ে ঢেকে প্রতিবাদ জানিয়েছে। হাতে প্ল্যাকার্ডে প্রতিবাদ বার্তা পাঠিয়েছে।  প্ল্যাকার্ডে লিখে, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দু বৌদ্ধদের জীবন সম্পত্তি এবং ধর্মচরণের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপ চেয়েছে তাঁরা। আবার এক ক্ষুদের হাতে দেখা গিয়েছে, বাংলাদেশি সংখ্যালঘুদের রক্ষা করতে রাজ্য-কেন্দ্র এক হওয়ার বার্তা।

আরও দেখুন, বিরিয়ানি থেকে তন্দুরি, রইল কলকাতার সেরা খাবারের ঠিকানার হদিশ  

আরও দেখুন, কলকাতার কাছেই সেরা ৫ ঘুরতে যাওয়ার জায়গা, থাকল ছবি সহ ঠিকানা  

আরও দেখুন, মাছ ধরতে ভালবাসেন, বেরিয়ে পড়ুন কলকাতার কাছেই এই ঠিকানায়  

আরও পড়ুন, ভাইরাসের ভয় নেই তেমন এখানে, ঘুরে আসুন ভুটানে  

YouTube video player