ভাঙড়ের দুই নম্বর ব্লকের হাসিশালায় তৃণমূল কংগ্রেসের বৈঠকে দলের শীর্ষ নেতাদের কাছে দায়িত্ব ছাড়ার আর্জি জানিয়েছেন আরাবুল ইসলাম।
রাজ্য বিধানসভায় বিজেপির নেতাদের উপস্থিতিতে মনোনয়ন পেশ করেন অনন্ত মহারাজ। শুভেন্দু অধিকারী এই দিনটি ঐতিহাসিক বলেও দাবি করেন।
তিনটি জেলার তিনটি ব্লকেই বাতিল হয়েছে ভোট। উত্তর ২৪ পরগনার হাবড়া ২, হাওড়ার সাঁকরাইল এবং হুগলির সিঙ্গুর। এই তিন ব্লকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বুথে ভোট বাতিল হয়েছে হাওড়ার সাঁকরাইলে।
২০১৩ সালের পঞ্চায়েত ভোটে বাংলায় মৃত্যু হয়েছিল ৩১ জনের। খাতায়-কলমে মৃত্যুর সংখ্য়া ছিল ১৩। ২০১৮ সালের অসমর্থিত সূত্রে মৃতের সংখ্যা ছিল ৭৫। খাতায়কলমে সেই সংখ্যা ছিল ১৪। তবে সব নজির ছাপিয়ে গেল ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচন।
বিচারপতির সামনে সংশ্লিষ্ট ব্যালট পেপার এনে হাজির করেন মামলাকারীর আইনজীবী। বিচারপতি অমৃতা সিনহা কৈফিয়ত চান। এই প্রথম চলতি পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রথম কোনও রিটার্নিং অফিসারকে এজলাসে তলব করা হল।
বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম কলকাতায় নেমেই মমতার সরকারকে নিশানা করেছে। ভোটের সন্ত্রাস নিয়ে আক্রনণ রবিশঙ্কর প্রসাদের। পাল্টা তোপ কুণালের।
রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোটকে কেন্দ্র করে হিসার ঘটনা খতিয়ে দেখতে রাজ্যে এল বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম। বড় জয়ের মধ্যেও অস্বস্তি ঘাসফুল শিবিরে।
বিরোধীদের খড়কুটোর মত উড়িয়ে দিয়ে ২০টি জেলা পরিষদই নিজেদের দখলে রাখল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেস। উত্তর থেকে দক্ষিণ, পূর্ব থেকে পশ্চিম- ঘাসফুল শিবিরের জয় অব্যাহত রয়েছে।
দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের ৮৫টি আসনের মধ্যে ৮৪টি আসনে জয়ী হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। প্রতিপক্ষ আইএসএফ পেয়েছে মাত্র একটি আসন।
আইএসএফ সূত্রের জানা গেছে মৃত কর্মীর নাম হাসান আলি মোল্লা। দলের আরও চার জন কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছে। পুলিশ ও আইএসএফ কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের কারণে স্থানীয় এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।