কেশপুরের জনসভা থেকে 'নতুন তৃণমূল'এর দুই মুখকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন অভিষেক। তারা হলেন মঞ্জু দলবেরা ও শেখ শেখ হাসিমুদ্দিন।
সেলিম আরও বলেন পঞ্চায়েত ভোটে খারাপ ফলের ভয়েই এত সন্ত্রাস ছড়াল রাজ্যের শাসক দল। নির্বাচন কমিশনকে ব্যবহার করে ও পঞ্চায়েত আইনের অপব্যবহার করে সন্ত্রাস করে বেড়াল তৃণমূল কংগ্রেস বলে দাবি মহম্মদ সেলিমের।
শুভেন্দু বলেন, কোচবিহার আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, দক্ষিণ দিনাজপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব মেদিনীপুর, নদিয়া এই জেলা পরিষদগুলি বিজেপি দখল করত। সঠিকভাবে ভোট হয়নি বলেও দাবি তাঁর।
গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে শুরু করে পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদ দখলে তৃণমূল কংগ্রেস যেমন এগিয়ে রয়েছে তেমনই ভোট হিংসায় সব থেকে বেশি প্রাণ গেছে তৃণমূলের সমর্থকদের।
সর্বশেষ পাওয়া খবর বলছে পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফল এগোচ্ছে ঘাসফুল শিবিরের দিকেই। বিভিন্ন জেলা থেকে হিংসার খবর মিলেছে। তবে সেসব পেরিয়েই নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পথে তৃণমূল কংগ্রেস।
গণনার দিনের বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ময়না। আহতে হয়েছেন ৬৮ বছরের গুরুপদ ভুঁইয়া নামের এক বৃদ্ধা। তিনি তাম্রলিপ্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি
কেন্দ্রীয় সরকারের জন্য মাত্র ১০ হাজার বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা যায়নি। তবে রাজ্যে ভোট গণনা মোটের ওপর শান্তিপুর্ণ বলেও জানিয়ে দেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা।
বেলা তিনটে পর্যন্ত নির্বাচনী ফলাফলের যা ট্রেন্ড, তাতে দেখা যাচ্ছে মোট ৬৩,২২৯টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে এখনও পর্যন্ত তৃণমূল ১৭,৭৮৪টি আসন, বিজেপি ২,০৮২টি আসন, সিপিএম ৮৭৭টি, কংগ্রেস ৫৩৮ টি আসন পাচ্ছে।
বীরভূমে বড় ব্যবধানে জয় পেতে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেস। জেলার বেতাজ বাদশা অনুব্রত মণ্ডল বর্তমানে জেলে। তারপরেও এই সাফল্যের পিছনে রয়েছে মমতার কারিগুরি।
বিজেপি বিধায়কের কোনও ক্ষতি হয়নি বলেই স্থানীয় সূত্রে খবর। তবে গাড়িতে একাধিকবার পাথর ছোঁড়া হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।