দলের নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েও নিজের জয়কে দাগমুক্ত করতে পারলেন না তৃণমূল কংগ্রেসের রেশমী মণ্ডল। কেঁদে ফেললেন গণনাকেন্দ্রে।
সুকান্ত মজুমদারের অভিযোগ, গণনায় কারচুপির একাধিক অভিযোগ পেয়েছেন তাঁরা। গণনাকে প্রভাবিত করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
মঙ্গলবার রাত ১২টারও পরে নতুন করে অশান্ত হয়ে ওঠে ভাঙড়। পুলিশের সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষ বাধে আইএসএফ কর্মীরা। একের পর এক বোমা পড়ে বলে অভিযোগ।
পঞ্চায়েত ভোটে বিপুল মার্জিনে জয়ের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সকল মা-মাটি-মানুষকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
রাত ১০টা পর্যন্ত নির্বাচনী ফলাফলের যা ট্রেন্ড, তাতে দেখা যাচ্ছে মোট ৬৩,২২৯টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে এখনও পর্যন্ত তৃণমূল ৩৪,৬০০টি আসন, বিজেপি ৫৯০০টি আসন, সিপিএম ২১০০টি, কংগ্রেস ১৫০০ টি আসন পেয়েছে। অন্যান্যদের ঝুলিতে গিয়েছে ১৫৫০টি আসন।
জেলায় রয়েছে ৩৩টি বিধানসভা আসন। লোকসভা আসনের সংখ্যা ৫। ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটে ৩৩টি বিধানসভা ভোটের মধ্যে ২৮টি আসনে জিতেছে তৃণমূল।
কেশপুরের জনসভা থেকে 'নতুন তৃণমূল'এর দুই মুখকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন অভিষেক। তারা হলেন মঞ্জু দলবেরা ও শেখ শেখ হাসিমুদ্দিন।
সেলিম আরও বলেন পঞ্চায়েত ভোটে খারাপ ফলের ভয়েই এত সন্ত্রাস ছড়াল রাজ্যের শাসক দল। নির্বাচন কমিশনকে ব্যবহার করে ও পঞ্চায়েত আইনের অপব্যবহার করে সন্ত্রাস করে বেড়াল তৃণমূল কংগ্রেস বলে দাবি মহম্মদ সেলিমের।
শুভেন্দু বলেন, কোচবিহার আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, দক্ষিণ দিনাজপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব মেদিনীপুর, নদিয়া এই জেলা পরিষদগুলি বিজেপি দখল করত। সঠিকভাবে ভোট হয়নি বলেও দাবি তাঁর।
গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে শুরু করে পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদ দখলে তৃণমূল কংগ্রেস যেমন এগিয়ে রয়েছে তেমনই ভোট হিংসায় সব থেকে বেশি প্রাণ গেছে তৃণমূলের সমর্থকদের।