বিরোধীদের খড়কুটোর মত উড়িয়ে দিয়ে ২০টি জেলা পরিষদই নিজেদের দখলে রাখল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেস। উত্তর থেকে দক্ষিণ, পূর্ব থেকে পশ্চিম- ঘাসফুল শিবিরের জয় অব্যাহত রয়েছে।
দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের ৮৫টি আসনের মধ্যে ৮৪টি আসনে জয়ী হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। প্রতিপক্ষ আইএসএফ পেয়েছে মাত্র একটি আসন।
আইএসএফ সূত্রের জানা গেছে মৃত কর্মীর নাম হাসান আলি মোল্লা। দলের আরও চার জন কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছে। পুলিশ ও আইএসএফ কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের কারণে স্থানীয় এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।
আইএসএফ সূত্রের জানা গেছে মৃত কর্মীর নাম হাসান আলি মোল্লা। দলের আরও চার জন কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছে।পুলিশের দুই কর্মী গুরুতর জখম হয়েছে বলেও জানা গেছে।
দলের নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েও নিজের জয়কে দাগমুক্ত করতে পারলেন না তৃণমূল কংগ্রেসের রেশমী মণ্ডল। কেঁদে ফেললেন গণনাকেন্দ্রে।
সুকান্ত মজুমদারের অভিযোগ, গণনায় কারচুপির একাধিক অভিযোগ পেয়েছেন তাঁরা। গণনাকে প্রভাবিত করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
মঙ্গলবার রাত ১২টারও পরে নতুন করে অশান্ত হয়ে ওঠে ভাঙড়। পুলিশের সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষ বাধে আইএসএফ কর্মীরা। একের পর এক বোমা পড়ে বলে অভিযোগ।
পঞ্চায়েত ভোটে বিপুল মার্জিনে জয়ের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সকল মা-মাটি-মানুষকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
রাত ১০টা পর্যন্ত নির্বাচনী ফলাফলের যা ট্রেন্ড, তাতে দেখা যাচ্ছে মোট ৬৩,২২৯টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে এখনও পর্যন্ত তৃণমূল ৩৪,৬০০টি আসন, বিজেপি ৫৯০০টি আসন, সিপিএম ২১০০টি, কংগ্রেস ১৫০০ টি আসন পেয়েছে। অন্যান্যদের ঝুলিতে গিয়েছে ১৫৫০টি আসন।
জেলায় রয়েছে ৩৩টি বিধানসভা আসন। লোকসভা আসনের সংখ্যা ৫। ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটে ৩৩টি বিধানসভা ভোটের মধ্যে ২৮টি আসনে জিতেছে তৃণমূল।