ঐন্দ্রিলা নতুন করে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর সব্যসাচীর সঙ্গে সারাক্ষণ যারা কাঁধে-কাঁধ মিলিয়ে দিয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম সৌরভ দাস। এই মুহূর্তে শ্যুটিং-এর জন্য রাজ্যের বাইরে। সেখান থেকেই বললেন তিনিও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত।
লড়ছেন ঐন্দ্রিলা শর্মা। ভেন্টিলেশনেই রয়েছেন তিনি। মঙ্গলবার সকাল থেকেই ধাপে ধাপে ঐন্দ্রিলার শারীরিক অবস্থার ক্রমাগত অবনতি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
বিদীপ্তা বলেছেন, ‘আমারও প্রায় এই বয়েসী একটা মেয়ে আছে। তার জন্মদিনে আজ মন প্রাণ দিয়ে আমার এটুকুই প্রার্থনা, এই কঠিন লড়াই জিতে খুব তাড়াতাড়ি ফিরে আসুক মেয়েটা।
অলিভিয়ার প্রার্থনা, ‘বড় মুখ করে সব্যসাচী সবাইকে বলেছে, আমি হাসপাতালে ভর্তি করেছি আমিই নিজে হাতে ওকে বাড়িতে নিয়ে ফিরব। ওর মুখটা তুমি রেখো ঠাকুর!’
লড়াই! এই একটা শব্দই যেন শাশ্বত হয়ে গিয়েছে ঐন্দ্রিলার কাছে। জীবন পারাপারে বারবার তাঁকে লড়তে হয়েছে, পরীক্ষা দিতে হয়েছে। কীভাবে জীবনের লড়াইকে লড়তে হয় তার শিক্ষাও যেন প্রিয় ২ সারমেয়কে দিয়েছিলেন ঐন্দ্রিলা।
সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় নেই। তাঁর অভাব কি পূরণ হল? আগামি প্রজন্ম আদৌ ভাবে তাঁকে নিয়ে? জানার কৌতূহল অভিনেতার মেয়ে পৌলমী বসু, ছেলে সৌগত চট্টোপাধ্যায়ের।
১৫ নভেম্বর,আপামর বাঙালির বড্ড বিষাদের দিন। কারণ এই বিশেষ দিনেই এমন এক ব্যক্তিত্ব হারিয়ে গেছে চিরকালের মতো, যার মৃত্যুতে বাঙালি সহ গোটা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে নাড়িয়ে দিয়ে গেছে।
শিরোনামে কীভাবে থাকতে হয় তা বেশ ভালই জানেন শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। ভক্তদের বিনোদনের রসদ জোগাতে তার জুড়ি মেলা ভার। সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে হট অবতারে একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করেছেন শ্রাবন্তী। নায়িকার হট ক্লিভেজের নেশায় পাগল হয়েছেন ভক্তরা।
ঐন্দ্রিলাকে নিয়ে সকলেই যখন উদ্বিগ্ন ঠিক তখনই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করলেন তার সর্বক্ষণের সঙ্গী সব্যসাচী চৌধুরী।
সোমবার সন্ধেয় সব্যসাচীর পোস্ট পড়ে সাধারণ, অ-সাধারণ একাকার। জীতু কমল বদলে ফেলেছেন তাঁর ফেসবুক প্রোফাইল। সেখানে জ্বলজ্বল করছে সব্যসাচীর ছবি।