সীমান্ত চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগ পাকিস্তানের ভারতের কূটনীতিকের কাছে নালিশ সীমান্তে শান্তির আবেদন পাকিস্তানের
বেজিং-এর সঙ্গে মাখামাখি চরম বিপদের কারণ হতে পারে ইসলামাবাদের জন্য। পূর্ব লাদাখের গালওয়ান উপত্যকায় ভারতের সঙ্গে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর, আন্তর্জাতিক প্রায় সব মহল থেকেই হিমালয় অঞ্চলে চিনের সম্প্রসারণবাদ এবং সাম্রাজ্যবাদী নীতির কড়া সমালোচনা করা হয়েছে। এরই মধ্যে চিনা-বন্ধুত্ব নিয়ে পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে সতর্ক করল তাদেরই বিদেশ মন্ত্রক। তবে তাতে হেলদোল নেই পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের। এখনও তিনি ববলে যাচ্ছেন, কোনও মূল্যে চিন পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর বা সিপিইসি প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করা হবে।
পাকিস্তানে বাস ও ট্রেনের সংঘর্ষ দুর্ঘটনায় নিহত ১৯ শিখ তীর্থযাত্রী আহত ৮ জন চিকিৎসাধীন নিহতদের পরিবারের প্রতিসমবেদনা ইমরান খানের
২০০১ সাল। সেই সময় জিডিপি পার ক্য়াপিটা হিসাবে বিশ্বে পাকিস্তান ছিল ১৭৩তম স্থানে। মোটেই বিনিয়োগের জন্য সঠিক দেশ নয়। কোনও দেশ পাকিস্তানের সঙ্গে ব্যবসা করতেও চাইত না। এমন এক পরিস্থিতিতে প্রথম পাকিস্তানে বিনিয়োগের থলি হাতে প্রবেশ করেছিল বেজিং। তারপর যত দিন গিয়েছে, ততই পাকিস্তানে বেড়েছে চিনা লগ্নির পরিমাণ। কিন্তু, কেন মরা অর্থনীতির দেশে বিনিয়োগ করেছে চিন? সত্যিই কি তারা পাকিস্তানের বন্ধু? নাকি এর পিছনে লুকিয়ে রয়েছে বেজিং-এর অন্য কোনও পরিকল্পনা?
পাকিস্তান মুসলিম দেশ
অথচ সেই দেশেই নামাজ পড়তে নিষেধ করা হচ্ছে
এমনটা করছে সেকানকার চিনা সংস্থাগুলি
এমনই অভিযোগ উঠছে পাকিস্তানে
চিনা ইঞ্জিনিয়ার পেটাচ্ছেন পাকিস্তানি ড্রাইভারকে
চিন পাকিস্তান ইকোনমিক করিডরের কাজে করাচিতে এসেছিলেন তিনি
এমনই দাবি করে পোস্ট করা হয়েছে এক নির্মম মারের ভিডিও
নেপথ্যের ঘটনা আসলে কী