সংক্ষিপ্ত
- সোমবার কালীঘাটে আচমকাই মদ কিনতে হাজির হাজারখানেক মানুষ
- মুখ্যমন্ত্রীর পাড়া হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটের মুখ পর্যন্ত চলে গিয়েছিল সেই লাইন
- ১৪৪ ধারা ভাঙতেই জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ
- অপরদিকে, বিধান নগরেও ভিড় কমাতে পুলিশের পক্ষ থেকে মাইকিং
লকডাউন অগ্রাহ্য করে মদ কেনার ভিড় উপচে পড়ল কলকাতায়।সোমবার থেকে খুলবে মদের দোকান, ঘোষণা হতেই কলকাতার একাধিক দোকানে উপছে পড়ল ভিড়। আচমকা শুনশান শহরে ভিড় সামলাতে রীতিমত হিমশিম খেল পুলিশ।
সোমবার সকাল ৯ নাগাদ কালীঘাটে হঠাৎ-ই মদ কিনতে হাজির হাজারখানেক মানুষ। হাজির ফায়ার ব্রিগেডের পাশে রিজেন্ট ওয়াইন শপ থেকে কালীঘাট ব্রিজ পর্যন্ত তখনই প্রায় এক হাজার মানুষের লাইন। কোথাও আবার মদের জন্য ইট পেতে দোকানের সামনে লাইন দিতে দেখা গেল সুরাপ্রেমীদের। সমাজের সব শ্রেণীর মানুষই সেখানে ক্রেতা হিসেবে সেখানে উপস্থিত। মুখ্যমন্ত্রীর পাড়া হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটের মুখ পর্যন্ত চলে গিয়েছিল সেই লাইন। এদিকে যেখানে সারা বছরই ১৪৪ ধারা জারি থাকে। কিন্তু সোমবার সকালে সুরাপ্রেমীদের জন্য লাইনে তা লঙ্ঘন হয়েছে। লকডাউনের বিধি ভেঙে ক্রমশ বাড়তে থাকে লাইন। শেষমেশ আসরে নামে কালীঘাট থানার পুলিশ। জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ।
অপরদিকে, বিধান নগর উত্তর থানা এলাকার বিভিন্ন মদের দোকানে সকাল থেকে লম্বা লাইন কোন নিয়ম না মেনেই যে যার মত দাঁড়িয়ে পড়ছে। লাইনে নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে কেউ দাঁড়াচ্ছে না। প্রচুর পরিমাণে ভিড় হয়ে গিয়েছে।এরপর এই বিধান নগর উত্তর থানার পুলিশ এসে সবাইকে লাইন থেকে বের করে দেয়। যদি ও মদের দোকানের মালিকের দাবি, এখনও পর্যন্ত তাদের কাছে কোনরকম নির্দেশিকা আসেনি। যদি আসে তার পরেই তারা যারা লাইনে দাঁড়িয়ে আছে তাদেরকে মদ দিতে পারবে। না হলে দিতে পারবে না। এবং তাই তাঁরা যাতে জমায়েত যাতে না করে পুলিশের পক্ষ থেকে মাইকিং করা হচ্ছে।
এনআরএসে করোনা আক্রান্ত আরও ১৩, একজনের রিপোর্ট আসার আগেই মৃত্যু
টানা ২ সপ্তাহ পর খুলল হাওড়া হাসপাতাল, করোনাকে হারিয়ে কাজে যোগ দিলেন সুপার
টিকিয়াপাড়া কাণ্ডে কড়া পদক্ষেপ নিল পুলিশ, গ্রেফতার প্রধান অভিযুক্ত শাকিব সহ আরও ১৩
রোগী ফেলে পালাতে পারল না অ্যাম্বুল্যান্স, পিপিই পরা স্বাস্থ্য়কর্মীদেরকে তীব্র প্রতিবাদ নাকতলাবাসীর