সংক্ষিপ্ত

  •   দুর্গা পুজো উপলক্ষে রাজ্য়কে ইলিশ উপহার পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ  
  • '১৪৫০ টনের পুরোটাই পদ্মার টাটকা ইলিশ ১ মাসের মধ্যে পৌছবে' 
  • 'প্রতি কেজি ইলিশের দাম ৭০০ থেকে ১২০০ টাকার মধ্যেই থাকবে'
  • জানান মৎস রফতানি সংগঠনের  আধিকারিক সৈয়দ এ মকসুদ 


  দুর্গা পুজো উপলক্ষে রাজ্য়কে ১৪৫০ টন পদ্মার টাটকা ইলিশ উপহার পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ।  এমনটাই টুইট করে জানিয়েছেন মৎস রফতানি সংগঠনের  আধিকারিক সৈয়দ এ মকসুদ। স্বাভাবিকভাবেই পুজোর দিনগুলিতে পেটপুরে ইলিশ খাবে বাঙালি।

 

 

বাংলাদেশে ২০১২ এর পর থেকে ইলিশ রপ্তানি নিষিদ্ধ ছিল।  তবে এবার ভারতে প্রায় ১৫০০ টন ইলিশ পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে  বাংলাদেশ। মৎস দফতরের আধিকারিক সৈয়দ এ মকসুদ টুইট করে জানিয়েছেন, 'দুর্গা পুজো উপলক্ষে ১৪৫০ টন ইলিশ রফতানির অনুমতি দিয়েছে বাংলাদেশ। এর পুরো অংশটাই একমাসের মধ্যেই পশ্চিমবঙ্গে এসে পৌছবে। প্রতি কেজি ইলিশের দাম ৭০০ থেকে ১২০০ টাকার মধ্যেই থাকবে। তবে বাংলাদেশের এবার সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা তুলে দেওয়া উচিত' বলে তিনি জানিয়েছেন।

আরও পড়ুন, আজ নিট পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের জন্য চালু কলকাতা মেট্রো, রাস্তায় ১৫০০ সরকারি বাস

অপরদিকে, ইলিশ ব্য়বসায়ীদের বিশেষ সুযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।এবার পদ্মা, যমুনা সহ যমুনা সাগরে প্রচুর ইলিশ উঠেছে। তারই মধ্যে ১৪৫০ টন পদ্মার টাটকা ইলিশ আগামী সপ্তাহেই এসে পৌছাবে এবার কলকাতায়।চলতি বছরে বর্ষা ঢুকলেও কলকাতার বাজারে ইলিশের তেমন ভাবে দেখা নেই। আর এৎ উলটপূরাণ এবার বাংলাদেশে। ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ জালে ধরা পড়ায় দাম কমেছে অনেকটাই। বাংলাদেশে এক কেজির ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে ১১০০ টাকায়। ন্য়ায্য় দাম না মেলায় খুশি নন মৎসজীবীরা। তাই এবার রপ্তানির সিদ্ধান্ত।

 আরও পড়ুন, করোনা নিয়ে মৃত্যু ফের বাড়িয়ে তুলছে আশঙ্কা, কী অবস্থা কলকাতার, দেখুন ছবি

 

        

 

চিকিৎসা সংক্রান্ত খরচ গোপন, কলকাতার ৬ হাসপাতালের বিরুদ্ধে মামলা স্বাস্থ্য কমিশনের

কোভিড আক্রান্তের ফ্ল্য়াটে ঝুলল তালা, বিপাকে পরিবার, রইল করোনা ক্রাইমের সাতকাহন

কোভিড রোগী ভর্তিতে ৫০ হাজার টাকার বেশি নেওয়া যাবে না, নয়া নির্দেশিকা জারি রাজ্যের

ভয় নেই করোনায়, মেডিক্য়ালের ৪ তলার কার্নিশে পা দোলাচ্ছে রোগী

ভুয়ো টেস্টের ফাঁদে পড়ে করোনায় মৃত্যু এক ব্য়াক্তির, গ্রেফতার প্রতারণা চক্রের ৩ জন

করোনায় ফের ১ এসবিআই কর্মীর মৃত্য়ু, মৃতের পরিবারকে চাকরি দেওযার দাবিতে ব্যাঙ্ক কর্মীরা