সংক্ষিপ্ত
- রাজ্য়ে লকডাউন দেখতে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক দল
- কেন্দ্রীয় দলে থাকবেন বিভিন্ন মন্ত্রকের প্রতিনিধি
- আগামী দু একদিনের মধ্য়েই এই দল চলে আসবে
- ইতিমধ্য়েই নবান্নে পৌঁছে গিয়েছে কেন্দ্রের চিঠি।
রাজ্য়ে লকডাউন পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক দল আসছে বাংলায়। কেন্দ্রীয় দলে থাকবেন বিভিন্ন মন্ত্রকের প্রতিনিধি। আগামী দু একদিনের মধ্য়েই এই দল চলে আসবে বাংলায়। উত্তরবঙ্গের তিন জেলায় যাবে কেন্দ্রীয় দল। ইতিমধ্য়েই নবান্নে পৌঁছে গিয়েছে কেন্দ্রের চিঠি।
ত্রুটিপূর্ণ কিট পাঠানোয় টেস্টে দেরি, এবার আইসিএমআর-এর বিরুদ্ধে টুইট স্বাস্থ্য দফতরের..
মূলত, দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে রাজ্য়ের লকডাউন পরিস্থিতি খতিয়ে দেখবে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক দল। কলকাতা, হাওড়া, পূর্ব মেদিনীপুর, উত্তর ২৪ পরগনা ছাড়াও দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি যাবে এই দল। প্রথম ভাগের দলের নেতৃত্বে থাকবেন অপূর্ব চন্দ্র অ্যাডিশনাল সেক্রেটারি ডিপার্টমেন্ট ওফ ডিফেন্স। এনার অধীনে থাকবে চারজনের টিম। যারা যাবেন কলকাতা, হাওড়া, উত্তর ২৪ পরগনা ও মেদিনীপুর। অন্য় দলটির নেতৃত্ব দেবেন বিনীত জোশি।যিনি অ্য়াডিশনাল সেক্রেটারি হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট। তার অধীনেও আরও চারজন সদস্য় থাকবেন। অর্থাৎ মোট পাঁচ জন করে দুটি দল ছড়িয়ে পড়বে রাজ্য়ের বিভিন্ন অঞ্চলে।
সংক্রমণ ছড়াতে পারে, ডিউটির সাতদিন বাড়ি যেতে পারবেন না সরকারি চিকিৎসকরা..
সম্প্রতি রাজ্য়ে লকডাউন ঠিকভাবে না মানার অভিযোগে চিঠি দিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। দুবার নবান্নে পৌঁছেছে সেই চিঠি। রাজ্য়ে কোন কোন জায়গায় লকডাউন মানা হচ্ছে না উল্লেখ করা হয়েছে তাও। জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক দল রাজ্য়ে এসে জনমানুষের গতিবিধি দেখার পাশাপাশি রেশনিং ব্য়বস্থাও স্বাভাবিক রয়েছে কিনা তা দেখবে। এছাড়াও রাস্তায় বেরোনোর সময় মানুষ মাস্ক পরে বেরোচ্ছে কিনা তাও নজর দেবে এই দল। পরবর্তীকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে জমা দেওয়া হবে এই রিপোর্ট।
লকডাউনে ছবি দেখে শিউরে উঠবেন আপনি, নিউটাউনের মাছ বাজারে 'শুধুই মাথা'..
জানা গিয়েছে, বাংলা ছাড়াও মধ্য়প্রদেশের ইন্দৌর, মহারাষ্ট্রের পুণে, মুম্বাইতে ও রাজস্থানের জয়পুরে যাবে এই কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক দল। রাজ্য় রাজনৈতিক মহলের মতে, এই নিয়ে নতুন করে করোনার মধ্য়ে কেন্দ্রের সঙ্গে রাজ্য়ের মতানৈক্য তৈরি হতে পারে। যেহেতু স্বাস্থ্য় রাজ্য়ের বিষয় তাই এই নিয়ে কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ ভালো ভাবে নেবে না মমতার সরকার।