সংক্ষিপ্ত
- পয়লা জুন থেকে রাজ্য়ের মন্দির মসজিদ গির্জা গুরুদ্বার খুলে যাচ্ছে
- কিন্তু এ বিষয়ে স্থির বেলুড় মঠ, দক্ষিণেশ্বর ও তারকেশ্বর মন্দির কর্তৃপক্ষ
- সোমবার থেকেই মঠ ও মন্দির প্রাঙ্গণ সকলের জন্য খুলে দেওয়া সম্ভভ নয়
- ১৫ জুনের পর বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে মঠ ও মন্দির খোলার ব্যাপারে
পয়লা জুন থেকে রাজ্য়ের মন্দির মসজিদ গির্জা গুরুদ্বার খুলে যাচ্ছে। নবান্নে নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু এরপরেও ১ জুন থেকে মন্দির না খোলার সিদ্ধান্তেই স্থির থাকছে বেলুড় মঠ, দক্ষিণেশ্বর ও তারকেশ্বর মন্দির কর্তৃপক্ষ ।
আরও পড়ুন, সোমবার থেকেই খুলছে কলকাতার ৪৫ পুর বাজার, জানুন কী কী বিষয়ে কড়াকড়ি
প্রসঙ্গত, শুক্রবার নবান্নে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, ১ জুন সকাল ১০টা থেকে রাজ্যে সমস্ত ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হবে। কিন্তু বেলুড় মঠ ও দক্ষিণেশ্বর কর্তৃপক্ষ জানায়, সোমবার থেকেই মঠ ও মন্দির প্রাঙ্গণ সকলের জন্য খুলে দেওয়া সম্ভভ নয় । আগামী ১৫ দিনের মধ্যেও সে ব্যবস্থা করা সম্ভব হবে না বলেই জানান তাঁরা । ১৫ জুনের পর বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে মঠ ও মন্দির খোলার ব্যাপারে। পাশপাশি তারকেশ্বর মন্দিরও এখন খোলা হচ্ছে না বলেই জানা গিয়েছে ।
আরও পড়ুন, তাপমাত্রা বেড়ে শহরে ফের বাড়ল অস্বস্তি, ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস বঙ্গে
উল্লেখ্য়, মুখ্যমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, কোনও রকম জমায়েত ছাড়াই সর্বাধিক ১০ জনকে নিয়ে মন্দিরের কাজকর্ম চালানো যাবে। মন্দির খুললেও মানতে সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং। করোনা মোকাবিলায় বড় কোনও জমায়েত এড়িয়েই চলতে হবে। কোনও ধর্মীয় ভীড় করা যাবে না। তবে মন্দির, মসজিদ, গুরুদ্বার বা অন্য ধর্মীয় স্থান খুলবে। মন্দিরে একবারে ১০ জন করে ঢুকতে পারবে। বেশি লোক ঢোকা চলবে না। অবশ্য়ই মাস্ক পরতে হবে। মন্দির, মসজিদ, গির্জা সব পবিত্র জায়গাতেই রাখতে হবে স্যানিটাইজেশনের ব্যবস্থাও। ধর্মীয় স্থানে প্রবেশের আগে স্যানিটাইজেশন বাধ্যতামূলক।
করোনা আক্রান্ত রাজ্য়ের তৃণমূল বিধায়ক, কালীঘাটের ফ্ল্য়াট সিল করে বসল পুলিশি প্রহরা
করোনা আক্রান্ত বেলেঘাটা থানার আধিকারিক সহ পরিবারের ৬ সদস্য, আইডিতে এখন চিকিৎসধীন
কোভিড পজিটিভ হয়ে মৃত্য়ু প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ হরিশঙ্কর বাসুদেবনের