সংক্ষিপ্ত

  • কলকাতা পুরসভার উদ্যোগে শুরু হল র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট 
  • মাত্র আধ ঘণ্টার মধ্যেই এক সঙ্গে ১০ জনের টেস্ট করা সম্ভব 
  •  করোনা আক্রান্ত হয়েছেন কী না এই টেস্টের মাধ্যমে জানা যাবে 
  • বৃহস্পতিবার চেতলায় শুরু হয় প্রথম র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট 


কলকাতা পুরসভার উদ্যোগে শুরু হল র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট। করোনা আক্রান্ত হয়েছেন কী না  মাত্র আধ ঘণ্টায়  এই টেস্টে মাধ্যমে যাবে। বৃহস্পতিবার চেতলায় এই পরীক্ষা হয়। হাজির ছিলেন ফিরহাদ হাকিম। অক্সিমিটারের মাধ্যমে বাসিন্দাদের অক্সিজেন ও পালস রেট চেক করতে দেখা যায় তাঁকে। প্রতিদিনই ৮০০ থেকে ১০০০ জনের টেস্টের পরিকল্পনা নিয়েছে কলকাতা পুরসভা।

আরও পড়ুন, কেন্দ্রের নয়া শিক্ষানীতি শুরু বিতর্ক, রাজ্যের সুপারিশ অগ্রাহ্যের অভিযোগ

উল্লেখ্য, করোনা রোগীদের শনাক্তকরণে আরটিপিসিআর টেস্ট করতে যথেষ্ট সময় লাগে। এর পর পরীক্ষার রিপোর্ট পেতে ২ থেকে ৩ দিন সময় লাগে।  মাত্র আধ ঘণ্টার মধ্যেই অ্যান্টিজেন টেস্টের মাধ্যমে এক সঙ্গে ১০ জনের টেস্ট করা সম্ভব। এদিকে অনেকেই উপসর্গহীন ভাবে আক্রান্ত হচ্ছে। তাদের চিহ্নিত করার ক্ষেত্রেও অ্যান্টিজেন টেস্ট গুরুত্বপূর্ণ। তবে এতে ফলস নেগেটিভ রিপোর্ট আসার সম্ভাবনা রয়েছে। সে ক্ষেত্রে আরটিপিআর-এ মাধ্যমে কোভিড-১৯ পরীক্ষা সব থেকে কার্যকর বলেই মনে করেন চিকিৎসকেরা।

আরও পড়ুন, 'ছোড়দা'কে ভূলতে পারেননি 'দিদি', আরোগ্য কামনায় হাসপাতালেও পৌঁছে ছিল ফুল

বৃহস্পতিবার চেতলায় অহীন্দ্র মঞ্চে অ্যান্টিজেন টেস্টের সূচনায় উপস্থিত ছিলেন কলকাতা পুরসভার প্রশাসক ফিরাদ হাকিম। করোনা রোগীকে শনাক্ত করতে আরটিপিসিআর পদ্ধতির বিকল্প নেই। তবে কোনও এলাকায় করোনার প্রভাব কতটা, তার একটি সামগ্রিক ধারণা পেতে র‍্যাপিড অ্যান্টিবডি এবং অ্যান্টিজেন টেস্ট করার পক্ষে চিকিৎসকেরা। বিভিন্ন দেশে আরটিপিসিআর-এর পাশাপাশি অ্যান্টিজেন এবং অ্যান্টিবডি টেস্ট করা হচ্ছে।

 

 

করোনায় ফের ১ এসবিআই কর্মীর মৃত্য়ু, মৃতের পরিবারকে চাকরি দেওযার দাবিতে ব্যাঙ্ক কর্মীরা

   পূর্ব ভারতের প্রথম সরকারি প্লাজমা ব্যাঙ্ক-কলকাতা মেডিকেল, করোনা রুখতে প্রস্তুতি তুঙ্গে

  মৃত্যুর পর ২ দিন বাড়ির ফ্রিজে করোনা দেহ, অভিযোগ 'সাহায্য মেলেনি স্বাস্থ্য দফতর-পুরসভার'

  অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিকলের পরও কোভিড জয়ী ৫৪-র দুধ ব্যবসায়ী, শহরকে দিলেন এক সমুদ্র আত্মবিশ্বাস

কোভিড রোগী ফেরালেই লাইসেন্স বাতিল, হাসপাতালগুলিকে হুঁশিয়ারি রাজ্য়ের