সংক্ষিপ্ত
- এনআরএসে সিসিইউয়ে যুবকের মৃত্যুর পর করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসে
- আর সেই সিসিইউ-কাণ্ডের জেরে রোনা আক্রান্ত হলেন এবার এক নার্স
- করোনা আক্রান্ত ওই নার্স এখন আইডি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন
- তাঁর লালারস সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠালে রিপোর্ট পজ়িটিভ আসে
আরও পড়ুন, করোনা আক্রান্ত সদ্য়োজাতের মা-বাবা, মাত্র ২১ দিনেই নবজাতককে দেখতে হল কঠোর পৃথিবী
উল্লেখ্য়, গত ৫ এপ্রিল এনআরএসের সিসিইউয়ে চিকিৎসাধীন এক যুবকের মৃত্যুর পরে তাঁর করোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসে।তারপর চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী সহ প্রায় ৮০ জনকে কোয়রান্টিনে পাঠানো হয়। তাঁদের মধ্যে অনেকের নমুনা পরীক্ষাও করানো হয়। তখন কিছু ধরা পড়েনি। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার থেকে জ্বরে ভুগছিলেন সেই সিসিইউয়ে কর্মরত এক নার্স। সোমবার তাঁর লালারস সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। জানা যায়, তাঁর রিপোর্ট পজ়িটিভ।
আরও পড়ুন,করোনা আক্রান্ত চিকিৎসক, রোগী ভর্তি বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা এবার ন্যাশনাল মেডিক্যালে
অপরদিকে,তিলজলার বাসিন্দা ৭৫ বছরের এক বৃদ্ধা, কাশীপুর রোডের বাসিন্দা ৬৬ বছরের এক বৃদ্ধ এবং এনআরএসের স্ত্রীরোগ বিভাগে চিকিৎসাধীন এন্টালির এক মহিলাও করোনা আক্রান্ত হয়ে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন। এই তিন জনের মধ্যে রিপোর্ট আসার আগেই তিলজলার বাসিন্দার মৃত্যু হয়েছে। কাশীপুরের বাসিন্দা এবং প্রসূতি ও তাঁর সদ্যোজাত সন্তানকে বাঙুর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। স্বাস্থ্যভবন সূত্রের খবর, নার্স ও প্রসূতির ঘটনায় চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী মিলিয়ে ৮৮ জনের একটি তালিকা তৈরি হয়েছিল। এঁদের মধ্যে ১১ জন চিকিৎসক-সহ ১৯ জনকে কোয়রান্টিনে পাঠাতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি তাই করোনা আক্রান্তের মধ্য়ে এবার স্বাস্থ্য়কর্মীদেরও সংখ্য়া ক্রমশই বেড়ে চলেছে।
আরও পড়ুন, লকডাউনে কলকাতায় আটকে পড়ে আত্মহত্য়ার চেষ্টা, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ভিন রাজ্য়ের ইঞ্জিনিয়ার
করোনার কোপে বন্ধ কলকাতার আস্ত একটি হাসপাতাল, ১০০ ছাড়িয়ে চিকিৎসক-নার্স সহ কোয়ারেন্টাইনে
পার্ক সার্কাসের বেসরকারি হাসপাতালে প্রৌঢ়ের মৃত্য়ু, করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসতেই অভিযোগ তুলল পরিবার