সংক্ষিপ্ত
- বাবা ও মেয়ের রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার করল সোনারপুরে
- সুনিতার গলাকাটা ও বাসুদেবের পুরষাঙ্গ কাটা দেহ মিলেছে
- ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত জামাই রমেশ পণ্ডিত পলাতক
- কী কারণে এই নৃশংস হত্য়া, তা জানতে তদন্তে নেমেছে পুলিশ
ফের নৃশংস হত্যাকাণ্ড শহরে। সূত্রের খবর, বাবা ও মেয়ের রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার করল পুলিশ। খুনের অভিযোগ জামাইয়ের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে সোনারপুর থানার অন্তর্গত সুভাষ গ্রাম সুকান্ত সরণি এলাকায়।
আরও পড়ুন, কলকাতায় ফের নতুন করে বাড়ল কনটেনমেন্ট জোন, জেনে নিন কোন কোন এলাকা
জানা গিয়েছে, বছর ষাটের বাসুদেব গাঙ্গুলী সোনারপুর থানার অন্তর্গত সুভাষ গ্রাম সুকান্ত সরণি এলাকার বাসিন্দা। তাঁর বছর ছাব্বিশের মেয়ের নাম সুনিতা পণ্ডিত। বাসুদেব গাঙ্গুলীর মেয়ে সুনিতার বিয়ে হয়েছিল, রমেশ পণ্ডিতের সঙ্গে। সূত্রের খবর, সুনিতা পণ্ডিতের গলাকাটা মৃতদেহ ও বাসুদেব গাঙ্গুলীর পুরষাঙ্গ কাটা মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত জামাই রমেশ পণ্ডিত পলাতক। খবর পেয়ে সোনারপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন, করোনা সংক্রমণে ফের নতুন রেকর্ড রাজ্যের, একদিনে আক্রান্ত প্রায় ১২০০
অপরদিকে, কী কারণে এমন ঘটনা ঘটল, কেনইবা এতটা নৃশংসভাবে হত্য়া করা হল তা জানতে তদন্তে নেমেছে পুলিশ। অভিযুক্ত রমেশ পণ্ডিতের খোঁজ চলছে। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে অনেক অপ্রকাশিত তথ্য় বাইরে বেরিয়ে আসবে। উল্লেখ্য, সম্প্রতি শহরে আরও দুটি ভয়াবহ খুনের ঘটনা ঘটেছিল। এক ফুলবাগান কাণ্ড এবং অপরটি প্রেমিকাকে সাতসকালে ঘুমন্ত অবস্থা নিজের তৈরি রিভলবার দিয়ে গুলি করে কুপিয়ে খুন করেছিল প্রেমিক। সেক্ষেত্রে বিবাহবর্হিভূত সম্পর্ক ছিল, তবে এই নৃশংস খুনে অভিযুক্ত অভিযুক্ত জামাই রমেশ পণ্ডিতকেও পুলিশ তন্নতন্ন করে খুঁজছে।
পূর্ব ভারতের প্রথম সরকারি প্লাজমা ব্যাঙ্ক-কলকাতা মেডিকেল, করোনা রুখতে প্রস্তুতি তুঙ্গে
মৃত্যুর পর ২ দিন বাড়ির ফ্রিজে করোনা দেহ, অভিযোগ 'সাহায্য মেলেনি স্বাস্থ্য দফতর-পুরসভার'
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু এক সেনা কর্তার, ফোর্ট উইলিয়ামের শোকের ছায়া
অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিকলের পরও কোভিড জয়ী ৫৪-র দুধ ব্যবসায়ী, শহরকে দিলেন এক সমুদ্র আত্মবিশ্বাস
কোভিড রোগী ফেরালেই লাইসেন্স বাতিল, হাসপাতালগুলিকে হুঁশিয়ারি রাজ্য়ের