সংক্ষিপ্ত
- সময়ের সঙ্গে ঘটে চলে একের পর এক নিউজ
- তার মধ্য়ে থেকেও বেছে আনা কিছু খবর
- সময়ে সময়ে যার আপডেট পাবেন আপনি
- তাই কলকাতাকে জানতে খবরে থাকুন,খবর রাখুন
রাজনীতি থেকে অপরাধ, মানুষের সুখ,দুঃখের খবর থেকে আরও রকমারি ঘটনা- সময়ের সঙ্গে ঘটে চলে একের পর এক নিউজ। তার মধ্য়ে থেকেও বেছে আনা কিছু খবর। সময়ে সময়ে যার আপডেট পাবেন আপনি। তাই কলকাতাকে জানতে খবরে থাকুন,খবর রাখুন।
১) হিসেব মিলল না সোমবারও। রাজ্য় সরকারের সঙ্গে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য় মন্ত্রকের রিপোর্টে পার্থক্য় থাকল ৪২ জনের। সন্ধের পর রাজ্য় স্বাস্থ্য় দফতর জানিয়েছিল, রাজ্য়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১১০। গত ২৪ ঘণ্টায় পশ্চিমবঙ্গে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১৫। তবে মৃতের সংখ্য়া সাতের বেশি বাড়েনি। যদিও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য় মন্ত্রকের বুলেটিন বলছে, পশ্চিমবঙ্গে করোনা আক্রান্তের সংখ্য়া ১৫২ জন। ইতিমধ্য়েই ২৯ জন সেড়ে উঠেছেন। তবে মৃতের সংখ্য়া রাজ্য়ের সঙ্গে কেন্দ্রের ফারাক হয়নি।
কেন্দ্রের হিসেবে ১৫২, রাজ্য় বলছে করোনায় সংক্রমিত ১১০.
2) করোনা পরীক্ষার জন্য় রাজ্য়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে কিট নেই। অতীতে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে এমনই অভিযোগ তুলেছিলেন খোদ মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়। যদিও রাজ্য়ের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ কলেরা অ্যাণ্ড এনটেরিক ডিজিজেস (নাইসেড)-এর তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে,মুখ্য়মন্ত্রী বক্তব্য় ঠিক নয়। প্রথম থেকেই তাদের কাছে পর্যপ্ত পরিমাণ করোনা পরীক্ষার কিট রয়েছে। যদিও নিত্য়দিন কেন্দ্রীয় সরকারের এই প্রতিষ্ঠানে করোনা পরীক্ষার কম নমুনা পাঠাচ্ছে রাজ্য়ের স্বাস্থ্য় দফতর। পর্যাপ্ত করোনার কিট থাকতেও যথেষ্ট নমুনা পাঠাচ্ছে না রাজ্য়, বলছে খোদ নাইসেড...
3) মোদীর ডাকে সাড়া দিয়ে বিপাকে পড়লেন বেলপাহাড়ি গ্রামীণ হাসপাতালের মেডিক্যাল অফিসার সহ মোট পাঁচ জন। ৫ এপ্রিল কেন হাসপাতালে প্রদীপ জ্বালানো হয়েছে তা জানতে শোকজ নোটিস পাঠিয়েছেন ঝাড়গ্রামের সিএমওএইচ। ইতিমধ্য়েই সেই নোটিস নিয়ে সরগরম হয়েছে রাজ্য রাজনীতি। বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছেন কেন্দ্রীয় বন ও পরিবেশ প্রতিমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়। টুইটারে এই শোকজকে রাজ্য় সরকারের নিকৃষ্টতম রাজনীতি বলে মন্তব্য় করেছেন তিনি।মোদীর ডাকে প্রদীপ জ্বালিয়ে বিপাকে, ঝাড়গ্রামের চিকিৎসকদের পাশে বাবুল
4) রুজি-রোজগারের কথা ভাবতে যাওয়ার ভয়ানক পরিস্থিতির মুখোমুখি হচ্ছে বাংলা। কদিন আগেই লকডাউনে ফুল বিক্রেতাদের ছাড়পত্র দিয়েছিল রাজ্য় সরকার। সম্প্রতি হাওড়া ফুল মার্কেটের ছবি দেখে চমকে উঠেছে রাজ্য়বাসী। সোশ্য়াল ডিস্ট্য়ান্সিং তো দূর, ঠেসাঠেসি করে চলছে বাজারের কাজ। সোশ্য়াল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে সেই ছবি। লকডাউনে গিজ গিজ করছে মানুষ, হাওড়া ফুল মার্কেটে ভয়াবহ দৃশ্য়.
5) শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল থাকলেও চিন্তা কমছে না পরিবারের। করোনো পরীক্ষার রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত আশঙ্কায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। সূত্রের খবর, হাসাপাতালের আইলেশেন অক্সিজেন সাপোর্টে রাখা হয়েছে টলিউডের অভিনেত্রী তথা সাংসদের বাবাকে। ডাক্তাররা জানিয়েছেন, সুগারের রোগী হওয়ায় নিয়মিত ইনসুলিন নিতে হচ্ছে পেসেন্টকে। আইসোলেশন কেবিনে টলিউড অভিনেত্রীর বাবা, অক্সিজেনের সঙ্গে চলছে ইনসুলিন.
6) রাজ্য়ে নিজামুদ্দিন যোগ নিয়ে চিন্তায় সরকার। এবার দিল্লির নিজামুদ্দিন তবলিগি জমায়েতের আতঙ্ক দেখা দিল টলিউডের অভিনেত্রী সাংসদের পরিবারে। সূত্রের খবর, রবিবার জ্বর নিয়ে বাইপাসের একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন অভিনেত্র্রীর বাবা। সম্প্রতি রাজ্য়ের নিজামুদ্দিন ফেরতদের সংস্পর্শে এসেছিলেন তিনি। রাজ্য়ে নিজামুদ্দিন ফেরতদের সংস্পর্শে এসেছিলেন টলিউড অভিনেত্র্রীর বাবা!
7)সারাদিনের সব কথায়-গল্পে-আড্ডায়-চিন্তাভাবনায়-গানে-প্রেমে-রান্নায় সবজায়গায় বোধয় করোনা ছুঁয়ে গেছে। তবে.হ্য়াঁ লকডাউন পরিস্থিতিতে নববর্ষে পয়লা বৈশাখকে ঘিরে কার কেমন অনুভূতি তা নিয়ে মন খুলে জানালেন আমাদের.সংবাদ মাধ্য়মকে- গৃহবন্দি অভিনেতা-অভিনেত্রী-ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর-প্রসেস ডিজাইন ইঞ্জিনিয়ার, এরিয়া সেলস ম্য়ানেজার থেকে শুরু করে রাজ্য়ের এপিডেমিওলজিস্ট। লুচি-তরকারি নাকি লকডাউনে অন্য় এক নববর্ষ, পয়লাবৈশাখ নিয়ে মন খুললেন অনেকেই.
8) লকডাউনে মাস্ক না পরে বেরোলে ব্য়বস্থা নিতে পারে পুলিশ। বাড়ি পাঠানোর পাশাপাশি জরিমানার মুখে পড়তে পারেন রাজ্য়বাসী। এমনকী আইনত ব্যবস্থার কথাও ভাবা হচ্ছে। শীঘ্রই এমনই আইন আনতে চলেছে রাজ্য় সরকার। নবান্ন সূত্রে তেমনই খবর পাওয়া গিয়েছে।বাইরে বেরোলে মাস্ক বাধ্যতামূলক, নয়া বিধি আনছে রাজ্য়.
9) এত ভঙ্গ বঙ্গদেশ, তবু রঙ্গে ভরা। এখানে সবজির দাম কমছে। কিন্তু মদের দাম বেড়ে চলেছে হু-হু করে। তিন.থেকে চারগুণ দামে কালোবাজারি হচ্ছে বাংলা মদের! আর দ্বিগুণ দামে বিকোচ্ছে রয়ালস্টাগ আর রাম!.লকডাউনের বাজারে হু-হু করে বাড়ছে 'বাংলার' দা
10) লকডাউনে কাজ হারানো যৌনকর্মী, রূপান্তরকামীদের মতো মানুষের পাশে দাঁড়ালেন রাজ্য়ের মুখ্যমন্ত্রী মমতা.বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণায় হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছেন যৌনকর্মী এবং রূপান্তরকামীরা। ইতিমধ্য়েই তাঁদের হাতে চাল, ডাল, আলু, আটা, মুড়ি, বিস্কুট, সাবান, তুলে দেওয়া হয়েছে।.লকডাউনে যৌনকর্মী-রূপান্তরকামীদের পাশে দাঁড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী, পৌঁছানো হল পর্যাপ্ত খাবার...