সংক্ষিপ্ত

  •  করোনার সংক্রমণ রুখতে বন্ধ হল পাতিপুকুর পাইকারি মাছ বাজার 
  •  শুক্রবার থেকে আগামী ৩ মে পর্যন্ত বন্ধ থাকবে এই বাজার 
  •  এদিকে কলকাতার প্রায় ১০০টি বাজারের  উপর নির্ভরশীল 
  •  বাজার বন্ধের জন্য় মাছের জোগান কমার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে 
করোনা সংক্রমণ রুখতে বন্ধ করে দেওয়া হল পাতিপুকুর পাইকারি মাছ বাজার। অত্য়াধিক ভীড় বৃদ্ধির জন্য় করোনা মোকাবিলায় বাজার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাতিপুকুর ফিশ অ্যাসোসিয়েশন।  এই বাজার শুক্রবার থেকে ৩ মে পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। কলকাতার প্রায় ১০০টি বাজারের এর উপর নির্ভরশীল। তবে এই বাজার দীর্ঘসময় বন্ধ থাকার জন্য়, মাছের জোগান কমে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।

আরও পড়ুন, করোনা-যুদ্ধে অভয়বাণী, বেলগাছিয়া বস্তিবাসীর হালহকিকত নিতে উপস্থিত স্বাস্থ্য়কর্মীরা

জানা গিয়েছে, লকডাউনের মধ্য়ে কয়েক দিন ধরে বাজারে ভিড় ক্রমশ বাড়ছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এরপরই করোনা সংক্রমণ রুখতে বাজার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাতিপুকুর ফিশ অ্যাসোসিয়েশন।এদিকে রাজ্যের বহু শ্রমিক এই মাছ  ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। বাজার বন্ধ থাকলে প্রতিদিন প্রায় তিন কোটি টাকার ক্ষতি। ব্যবসায়ীদের ক্ষতির সঙ্গে সংকটে পড়েছেন হাজার হাজার শ্রমিক।  হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা সহ কলকাতার প্রায় ১০০টি বাজারের এর উপর নির্ভরশীল। যার জেরে নির্দিষ্ট এলাকার  মাছের জোগান কমে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। 

আরও পড়ুন, ঝড়-বৃষ্টিতে ফুটপাতে রাত কাটছে স্বস্ত্রীক স্বাস্থ্যকর্মীর, সংক্রমণের ভয়ে তাড়িয়ে দিল বাড়িওয়ালা

 পাতিপুকুর মাছ বাজার বন্ধ রাখা নিয়ে বাজার কমিটির সম্পাদক দেবাশিস জানা বলেন, মানুষের ভিড় ক্রমশ বাড়ছিল। প্রত্যেকদিন অন্তত ১০,০০০ এর বেশি মানুষ এই বাজারে আসছিলেন। এদিকে ভিড় সামলানোর পরিকাঠামো তাঁদের নেই। পাশাপাশি কলকাতা পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ডের বেলগাছিয়া এলাকা করোনাভাইরাসে সংক্রমিত  হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছিল। যার ফলে সকলেই আতঙ্কিত। তাই স্থানীয় কাউন্সিলার এবং নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।





এনআরএসে যুবকের মৃত্য়ুর জের, করোনা আক্রান্ত হলেন এবার এক নার্স

করোনার কোপে বন্ধ কলকাতার আস্ত একটি হাসপাতাল, ১০০ ছাড়িয়ে চিকিৎসক-নার্স সহ কোয়ারেন্টাইনে
 
পার্ক সার্কাসের বেসরকারি হাসপাতালে প্রৌঢ়ের মৃত্য়ু, করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসতেই অভিযোগ তুলল পরিবার